বাড়ি ফেরার সময় ট্যাংরায় দম্পতির মধ্যে বচসা বেঁধে যায়। বচসার পর প্রকাশ্য রাস্তায় স্ত্রীকে এলোপাথাড়ি ছুরির কোপ মারতে থাকে স্বামী। রক্তাক্ত অবস্থায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন সুনীতা।গুরুতর জখম অবস্থায় এনআরএস হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর মৃত ঘোষণা করা হয় তাঁকে।
মৃতের পরিবারের অভিযোগ, এর আগেও সুনীতার ওপর চড়াও হয়েছিল তার স্বামী। শুধু সুনীতাই নয়, তাঁদের দুই সন্তানকেও অভিযুক্ত মারধর করত বলে অভিযোগ। সুনীতা পরিচারিকার কাজ করতেন। সুনীতাকে সন্দেহের জেরেই অভিযুক্ত তাঁকে মারধর করত বলে অভিযোগ। কয়েকদিন আগে স্ত্রীর সঙ্গে এসে দেখা করেছিল সে। তখন ঝামেলা বাধে বলে অভিযোগ। প্রতিবেশীরা বোঝালেও নিরস্ত হয়নি অভিযুক্ত। এদিন রাস্তায় ওৎ পেতে ছিল অভিযুক্ত। স্ত্রীর সঙ্গে দেখা হতেই বচসা শুরু করে দেয়। রাস্তা একটু নির্জন দেখে ছুরি নিয়ে সে স্ত্রীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে আক্রমণ চালায় বলে অভিযোগ।