এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী কলকাতা পুরসভাও। চিড়িয়াখানা থেকে যে ব্যক্তি উচ্ছিষ্ট মাংস নিয়ে যেতেন, তাঁর খোঁজ চলছে। বিধাননগর পুরসভা এলাকার বাসিন্দা ওই ব্যক্তির সন্ধান এখনও মেলেনি। পুরসভা ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথাবার্তা বলে উচ্ছিষ্ট মাংসের গন্তব্য সম্পর্কে নিশ্চিত হতে চাইছে।
চিড়িয়াখানা সূত্রে খবর, প্রতিদিন এখানে প্রায় ১২৫ কেজি মাংস লাগে। তার মধ্যে ১০-১৫ কেজি মাংস রোজই বেঁচে যায়। চিড়িয়াখানা থেকে মাসে ২৬০০ টাকার বিনিময়ে ওই উচ্ছিষ্ট মাংস মাছের খাবারে ব্যবহারের জন্য নিয়ে যাওয়া হত, এমনটাই জানত কর্তৃপক্ষ। ভাগাড়ে মাংসকাণ্ডের প্রেক্ষিতে এখন এই মাংস নিয়ে ঠিক কী করা হত, সে সম্পর্কে বিশদে জানতে চাইছে কলকাতা পুরসভা।