রাজধানী শহরে বাজেট হোটেল, গেস্ট হাউসের সংখ্যা প্রায় ৩ হাজার।
চিন ভারতের সঙ্গে যে আচরণ করছে, ভারতীয় জওয়ানদের যেভাবে খতম করেছে, তাতে ক্ষুব্ধ হোটেল মালিক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, দিল্লির সব হোটেল, গেস্টহাউস তাদের সিদ্ধান্ত মানবে বলে তাঁরা আশা করছেন। তিনি বলেছেন, সিএআইটি যখন সারা দেশে চিনা মাল বয়কটের পক্ষে প্রচার করছে, সেসময় ব্যবসায়ীদের মনেও ক্রোধ, অসন্তোষ পুঞ্জীভূত হয়েছে। দিল্লির হোটেল, গেস্টহাউস ব্যবসায়ীরা এতে সামিল হবেন এবং সেকথা মাথায় রেখেই আমরা ঠিক করেছি, দিল্লির বাজেট হোটেল বা অতিথিশালায় কোনও চিনা লোকজনকে জায়গা দেওয়া হবে না।
সিএআইটি-র সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ খান্ডেলওয়াল এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এটা পরিষ্কার হচ্ছে যে, দেশের বিভিন্ন অংশের মানুষ চিনা পণ্য বয়কটের ডাকে যোগ দিচ্ছেন। এবার সিএআইটি পরিবহণকর্মী, কৃষক, হকার, ছোট শিল্পসংস্থা, ভোগ্যপণ্য নির্মাতা, মহিলা শিল্পোদ্যোগীদের জাতীয় সংগঠনগুলির সঙ্গে যোগাযোগ করে এই প্রচারে সামিল করানোর চেষ্টা করবে।