বন দফতরের আধিকারিক জানিয়েছেন, ইন্ডিয়ান ভেটারনারি রিসার্চ ইনস্টিটিউট একসঙ্গে ৫০ টিরও বেশি বাদুড়ের দেহ পরীক্ষা করে দেখছে। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, তাপপ্রবাহই বাদুড়গুলির মৃত্যুর কারণ।
প্রাণিবিদ্যার অধ্যাপক পিএইচ পাঠকের ধারণা, হোয়াইট নোজ সিনড্রোম নামক অসুখ থেকেও বাদুড় দলের মৃত্যু হতে পারে।
অন্যদিকে বিহার সরকারের পশুপালন দফতর জানিয়েছে, ভোজপুরের আরা এলাকায় বহু বাদুড়ের একসঙ্গে মৃত্যু ঘটেছে। পটনার পরীক্ষাগারে পরীক্ষার পরই জানা যাবে বাদুড়গুলির মৃত্যুর কারণ। সূত্রের খবর, আরায় একসঙ্গে দুই শত বাদুড় মারা গেছে। এখানেও করোনার সঙ্গে বাদুড়ের মৃত্যুর যোগ খুঁজছে স্থানীয়রা।
সেই আশঙ্কার কথা মাথায় রেখেই বাদুড়গুলিকে পরীক্ষার পর মাটির ৫-৬ ফুট গভীরে পুঁতে দেওয়া হয়েছে। এলাকাটিকে স্যানিটাইজও করা হয়েছে।