ট্যুইটে রাহুল বলেন, সন্ত্রাসবাদী ডিএসপি দেবেন্দ্রকে চুপ করিয়ে দেওয়ার সবচেয়ে সেরা উপায় হল, মামলাটা এনআইএ-কে দেওয়া। এনআইএ-র নেতৃত্বে আছেন আরেক মোদি-ওয়াই কে, যিনি গুজরাত দাঙ্গা ও হারিন পান্ড্য হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করেছিলেন। ওয়াই কে-র হাতে গেলে মামলার মৃত্যু নিশ্চিত। #WhoWantsTerroristDavinderSilenced হ্যাশট্যাগ দিয়েছেন রাহুল।
গত ১৫ জানুয়ারি জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ জানায়, তারা কেন্দ্রকে সুপারিশ পাঠিয়েছে, দুই হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গির সঙ্গে একই গাড়িতে যাওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে গ্রেফতার হওয়া দেবেন্দ্রকে বরখাস্ত করা হোক। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি দিলবাগ সিংহ বলেন, ওঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। আমরা বরখাস্তের জন্য সুপারিশ পাঠাচ্ছি সরকারকে। তবে ওঁকে জেরা করে কী কী তথ্য মিলেছে, তা এখনই বলা যাবে না।
এ ব্যাপারে তদন্ত নিয়ে গতকাল জাতীয় তদন্ত এজেন্সির (এনআইএ) ডিরেক্টর জেনারেল দেখা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় কুমার ভাল্লার সঙ্গে। সূত্রের খবর, আইজি স্তরের একজন অফিসারের নেতৃত্বে একটি দল শীঘ্রই তদন্তের ব্যাপারে জম্মু ও কাশ্মীর যাবে। দেবেন্দ্রর সঙ্গে সন্ত্রাসবাদীদের সম্পর্ক নিয়ে দলটি অনুসন্ধান চালাবে। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের কাছ থেকে বিস্তারিত তথ্য নেওয়ার পর একটি মামলাও রুজু করবে এনআইএ।