জার্মানির অর্থনৈতিক রাজধানী ফ্রাঙ্কফুর্ট পড়ে হেসের মধ্যেই। ডয়েসে ব্যাঙ্ক, কমার্জব্যাঙ্কারের মতো বড় ঋণদাতা সংস্থাগুলির দপ্তর ফ্রাঙ্কফুর্টে। সেখানেই ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কও।
স্কেফারের মৃত্যুতে দৃশ্যত ভেঙে পড়া ভোলকার জানিয়েছেন, গত ১০ বছর হেসের অর্থবিষয়ক প্রধান অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে করোনাভাইরাস অতিমারীর আঘাত সামলে বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান, শ্রমিক-কর্মচারীদের সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে ‘দিবারাত্র’ কাজ করছিলেন। চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মর্কেলের ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলে পরিচিত ভোলকারের মত, এটাই মনে হয়, উনি গভীর উদ্বেগের মধ্যে ছিলেন। আর ঠিক এমন বিপর্যয়ের সময়েই ওনার মতো একজনের প্রয়োজন ছিল সবচেয়ে বেশি। তিনি নিশ্চিত ছিলেন না, বিরাট সংখ্যক মানুষের আর্থিক চাহিদা মেটানো সমেত বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে কিনা। সম্ভবত উনি কোনও রাস্তা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তাই হতাশায় ভুগছিলেন।
ভোলকারের সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী বলে দীর্ঘদিন ধরেই ভাবা হচ্ছিল স্ত্রী, দুটি সন্তানকে ফেলে চলে যাওয়া জনপ্রিয় নেতা স্কেফার। ভোলকারের মতোই তিনি ছিলেন মর্কেলের মধ্য-দক্ষিণপন্থী সিডিইউ পার্টির নেতা।