কলকাতা: পকেটে নিয়ে ঘোরার ঝুঁকি থাকছে না, আধারের মতোই ডিজিটালাইজেশনের পথে ভোটার কার্ড।মাত্র কয়েকটা ধাপ অতিক্রম করলেই e-EPIC কার্ড পেয়ে যাবেন আপনি। কীভাবে ডাউনলোড করবেন এই কার্ড ?


সম্প্রতি নাগরিকদের ই-এপিক কার্ড করার জন্য উৎসাহ দিচ্ছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে e-EPIC কার্ডের প্রচার। এই কার্ড ডাউনলোড করতে মেনে চলুন নীচের কয়েকটি পদক্ষেপ।


প্রথমে ন্যাশনাল ভোটারস সার্ভার্স পোর্টাল বা https://www.nvsp.in-এ ঢুকুন।
এবার পোর্টালে রেজিস্টার বা লগ ইন করুন।
EPIC নম্বর বা জমা দেওয়া ফর্ম রেফারেন্স নম্বরটি লিখুন।
ওটিপি যাচাই করুন। আপনার রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে এই ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড(OTP)পাঠানো হবে। তা আগে দেখে নিন।
সর্বশেষে ডাউনলোড করুন আপনার e-EPIC কার্ড।


e-EPIC কার্ডের সুবিধা


এরফলে দ্রুত ডিজাটাল ভোটের কার্ড পেয়ে যাবেন আপনি।
সবসময় আর সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে হবে না। মোবাইল বা কম্পিউটারেই থেকে যাবে ভোটার কার্ড।
যখন খুশি ইচ্ছেমতো প্রিন্ট আউট বের করুন। 
ভোটার আইডি হারিয়ে গেলেও আর চিন্তার কিছু থাকবে না।
ভোটার আইডি ল্যামিনেট করে রাখার দিন শেষ।
কার্ডের ডিজিটাল ফরম্যাট এসে যাওয়ায় ভাঁজ পরে নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকবে না।  


সম্প্রতি আধারের হার্ড কপির পাশাপাশি ভার্চুয়াল ফরম্যাটের সুবিধা দিচ্ছে আধার অথরিটি। ১৬ সংখ্যার নম্বর দিয়ে তৈরি হয়েছে এই ভার্চুয়াল আধার আইডি। UIDAI-এর ওয়েবসাইট থেকে তৈরি করা যায় ভার্চুয়াল আধার কার্ড। জেনে নিন, কীভাবে এই কার্ড তৈরি করবেন আপনি? ভার্চুয়াল আধার কার্ডের গুরুত্বই বা কী ? 


ভার্চুয়াল আধার কার্ড আসলে কী ?


১. ভার্চুয়াল আধার কার্ড হল একটা ১৬ সংখ্যার আইডি।
২. আধার কার্ডের পরিবর্তে এই নম্বরও নিজের কাছে রাখা যায়।
৩. সব ধরনের ব্যাঙ্কিং সম্পর্কিত সুবিধা এই কার্ডের মাধ্যমে পাওয়া যায়।
৪. বলা হয়, এর মেয়াদ কেবল একদিনের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। তবে গ্রাহক অন্য কোনও ভার্চুয়াল আইডি তৈরি না করা পর্যন্ত এর মেয়াদ ফুরোয় না। 
৫. বর্তমানে আধারের ভার্চুয়াল আইডির কোনও মেয়াদকাল নেই।