দেখে নিন সব নিয়মগুলি
- প্রত্যেক যাত্রীকে ফেস মাস্ক পরতেই হবে, যা নাক ও মুখ ঠিকমতো ঢেকে রাখে।
- সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং মানতে হবে, সঙ্গে রাখতে হবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার। এছাড়া হাঁচতে কাশতে গেলে কনুই দিয়ে মুখ ঢাকতে হবে অথবা ব্যবহার করতে হবে টিস্যু। তারপর তা ঠিকমত ফেলে দিতে হবে।
- যাঁদের অসুখের লক্ষণ নেই শুধু তাঁরাই বিমানে উঠতে পারবেন। বিমান ছাড়ার আগে তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হবে।
- বিমান থেকে নামার পরেও তাঁদের স্বাস্থ্য় পরীক্ষা হবে। যদি কোনও লক্ষণ না থাকে তবে গন্তব্যে যেতে পারবেন তাঁরা, তবে ১৪ দিন সেলফ আইসোলেশনে থাকতে হবে। যদি কোনও লক্ষণ দেখা যায় তবে স্থানীয় মেডিক্যাল অফিসারের কাছে রিপোর্ট করতে হবে তাঁদের বা ফোন করতে হবে রাজ্য কল সেন্টারে।
- যে সব যাত্রীর করোনা লক্ষণ আছে, তাঁদের নমুনা নেওয়ার জন্য নিয়ে যাওয়া হবে কোভিড সেন্টারে।
- মাঝারি থেকে বেশি লক্ষণ সম্পন্ন যাত্রীদের করোনা সেন্টারে ভর্তি করা হবে। যাঁদের লক্ষণ সামান্য, তাঁদের বাড়ি যেতে দেওয়া হবে।
- রাজ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কাছে জমা দিতে হবে সেলফ ডিক্লারেশন ফর্ম।
- বিমানবন্দরের যে সব জায়গায় ভিড় বেশি হয়, সেগুলি নিয়মিত পরিচ্ছন্ন, জীবাণুমুক্ত করতে হবে। বিমানবন্দরের বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যাবে সাবান আর স্যানিটাইজার।
- সোশ্যাল ডিসট্যান্সিংয়ের নিয়মকানুন এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের বিধি মেনে চলার জন্য নিয়মিত ঘোষণা হবে।
এ ধরনের গাইডলাইন অন্য রাজ্যগুলি ইতিমধ্যেই ইস্যু করেছে।