বন দপ্তরের লোকজন বলেছেন, সাধারণতঃ মাঠের ফসল নষ্ট করতে আসা বুনো শুয়োরের মতো জানোয়ারদের ঠেকিয়ে রাখতেই বিস্ফোরকভর্তি বস্তু কাজে লাগানো হয়। তা খেয়েই মুখের ভিতরে বিস্ফোরণ ঘটে মারাত্মক জখম হয়েছিল হাতিটি। তার ফলেই তার মৃত্যু হয় সম্ভবত। গ্রামবাসীদের বন্য জন্তুদের হটানোর এমন কৌশলে আপত্তি জানিয়েছে নানা মহল।
গত মাসে বন্য হাতিটি পালাক্কাড়ের সাইলেন্ট ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের কাছে একটি গ্রামে ঢুকে পড়ে। সম্ভবত বাজি বা বিস্ফোরক ঠাসা কিছু খেয়ে ফেলেছিল। সেটি তার মুখে ফেটে যায়। যন্ত্রণায় কয়েকদিন ছটফট করতে করতে অবশেষে ২৭ মে একটি নদীতে নামে, সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মারা যায়।
যদিও তাঁর সরকার কেন বন্য জীবনের সঙ্গে মনুষ্যসমাজের সংঘাতের এমন ঘটনা ঘটছে, তাঁর সরকারের তদন্তে এদিকটাও খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন বিজয়ন। তাঁর অভিমত, জলবায়ুর বদল জন্তুজানোয়ার ও স্থানীয় মানুষ, উভয়ের উপরই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।