হু-র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইকেল রায়ান বলেছেন, ভারত বিশাল দেশ। অথচ আক্রান্তের হার তুলনামূলকভাবে এ দেশে কম। প্রতিটি রাজ্যের করোনা পরিসংখ্যান পরীক্ষা করলে এ ব্যাপারে আরও ভালভাবে বোঝা যাবে। বরিষ্ঠ হু এপিডেমিওলজিস্ট মারিয়া ফন কারখোভে বলেছেন, নিম্নতম প্রশাসনিক স্তরে হস্তক্ষেপ সব থেকে বেশি জরুরি। জাতীয় স্তরে কোনও দেশের শ্রেণিবিন্যাস হতেই পারে, তবে বেশি দরকার নিম্নতম প্রশাসনিক স্তরে তা করা। তখনই করোনার বিরুদ্ধে লড়াইটা ঠিকমত করা সম্ভব।
মারিয়া আরও বলেছেন, সংক্রমণ রোধে কী ধরনের হস্তক্ষেপ হচ্ছে তার থেকে গুরুত্বপূর্ণ সংক্রমণের স্তর বুঝে হস্তক্ষেপ করা। আমরা জানি, গোটা দেশের সর্বত্র এই জীবাণুর আচরণ একরকম নয়। বিভিন্ন দেশে আমরা দেখেছি, কীভাবে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে তা ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সর্বনিম্ন স্তরে সংক্রমণের চেন ভাঙা সব থেকে জরুরি।
হু-র ৬ তারিখের করোনাভাইরাস সিচুয়েশন রিপোর্ট ১৩৭ বলছে, ভারতকে এখনও বিভিন্ন জায়গায় করোনা সংক্রমণের স্তরে রেখেছে তারা, যখন বাংলাদেশে করোনার গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়েছে।