ভয়ঙ্কর কোভিড পরিস্থিতি! বিপুল বেকারত্ব । কর্মসংস্থানে হাহাকার। সঙ্গে কৃষি আইন প্রত্যাহার! একের পর এক ইস্যুকে সামনে রেখে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি, ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছে
- উত্তরপ্রদেশ
- পাঞ্জাব
- উত্তরাখণ্ড
- মণিপুর
- গোয়া
দেশের সবচেয়ে বড় বিধানসভা উত্তরপ্রদেশের ( Uttar Pradesh ) ৪০৩টি আসনে ভোট ৭ দফায়। যে ইস্যুগুলি এবার উত্তরপ্রদেশ ভোটের ক্ষেত্রে কি-ফ্যাক্টর হতে পারে, তা হল - - রামমন্দির নির্মাণের সাফল্য
- লখিমপুর খেরিতে কৃষক হত্যাকাণ্ড
- হাথরস কাণ্ড
- উন্নাওকাণ্ড
সবকিছু মাথায় নিয়েই এবার লড়াইয়ে নামতে চলেছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গেরুয়া শিবিরের পারফরম্যান্স কেমন হবে? তারই আভাস পেতে সমীক্ষা চালিয়েছে সি ভোটার ( C Voter)। তাদের সমীক্ষা অনুযায়ী,
- উত্তরপ্রদেশের ৪০৩টি আসনের মধ্যে পদ্ম ( BJP) ফুটতে পারে ২২৩ থেকে ২৩৫টি আসনে।
- অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টির (Samajwadi Party) সাইকেল সাফল্য পেতে পারে ১৪৫ থেকে ১৫৭টি আসনে।
- মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি জিততে পারে ৮ থেকে ১৬টি আসনে।
- আর প্রিয়ঙ্কা গাঁধী নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস জিততে পারে মাত্র ৩ থেকে ৭টি আসনে।
- ৪ থেকে ৮টি আসনে অন্যান্যরা জিততে পারে বলে আভাস মিলেছে সি ভোটারের সমীক্ষায়।
এবার দেখা যাক সম্ভাব্য ভোট শতাংশের ছবিটা। সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী,
- উত্তরপ্রদেশে প্রায় ৪২ শতাংশ ভোট পেতে পারে বিজেপি।
- ৩৩ শতাংশ ভোট যেতে পারে সমাজবাদী পার্টির ঝুলিতে।
- মায়াবতীর বহুজন সমাজ পার্টি (BSP) প্রায় ১৩ শতাংশ ভোট পেতে পারে।
- ৭ শতাংশ ভোট পেতে পারে কংগ্রেস।
- অন্যরা ৫ শতাংশ ভোট পেতে পারে বলে সমীক্ষায় ইঙ্গিত।
কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কার সাহসী স্লোগান, "লেড়কি হুঁ, লড় শক্তি হুঁ"র এর মতো কল্পনাপ্রসূত স্লোগান সহ কল্যাণমূলক প্রকল্পের অগণিত প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও, তিনি এই ভোটে রাজ্যে কংগ্রেস পার্টির হাল ঝরতে পারবেন বলে বলছে না সমীক্ষা। কংগ্রেসের ভোটের পরিমাণ সামান্য বৃদ্ধি পাবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। যেখানে ২০১৭ সালের উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে আসনের সংখ্যা ৭ ছিল, এবার তা কমে হতে পারে ৫, এমনটাই আশঙ্কা সমীক্ষায়।