ব্যাঙ্গালোর: বাড়ি থেকে উদ্ধার হল ৯ মাসের শিশু-সহ একই পরিবারের ৫ জনের দেহ। ব্যাঙ্গালোরের এক পরিবারের এমন মর্মান্তিক ঘটনায় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সেই একই পরিবারের আড়াই বছরের এক শিশুকন্যাকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটেছে ব্যাঙ্গলোরের বাইদারাহাল্লি এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, পরিবারের চার সদস্যের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। বিছানায় পড়েছিল ৯ মাসের শিশুর দেহ। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 


এদিকে সোদপুরে মা ও ছেলের রহস্যমৃত্যুতে নতুন মোড়। গতকাল কেয়ার মোড়ে এক আবাসনের একতলার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় ৬৭ বছরের কামনা সিংহ ও তাঁর ছেলে দত্তাত্রেয়র ঝুলন্ত দেহ।  মৃত্যুর আগে ২২ বছরের তরুণ ফোনে বন্ধুকে বলেছিলেন, আর বাঁচতে চান না। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় ওই ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া ও তাঁর মায়ের দেহ। স্থানীয় সূত্রে খবর, ছেলেকে নিয়ে ওই ফ্ল্যাটে থাকতেন প্রৌঢ়া। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, দত্তাত্রেয়র ফোন পেয়ে গতকাল সন্ধেয় এক বন্ধু ও এক বান্ধবী ফ্ল্যাটে এসে ডাকাডাকি শুরু করেন। সাড়া না পাওয়ায় প্রতিবেশীরা এসে দরজায় সজোরে ধাক্কা মারেন। দেখা যায়, মেঝেতে পড়ে রয়েছেন প্রৌঢ়া। পাশের ঘর থেকে উদ্ধার হয় তাঁর ছেলের ঝুলন্ত দেহ। মৃত্যুর নেপথ্যে কী কারণ? খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদেহের ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। 


 খড়দা থানার অন্তর্গত সোদপুর কেয়ার মোড়ে একটি আবাসনের ঘর থেকে এক প্রৌঢ়া ও তার ২২ বছরের ছেলের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করল পুলিশ।মা ও ছেলের রহস্য মৃত্যু কে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ওই এলাকায়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে স্থানীয় পুলিশ।


এদিকে রাজ্যের অন্য প্রান্তে পুরুলিয়ার বরাবাজারের ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কোয়ার্টার থেকে উদ্ধার হল এক মহিলা চিকিৎসকের পচাগলা মৃতদেহ। শুক্রবার সন্ধেয় তালা ভেঙে উদ্ধার করা হয় চিকিৎসক সুচিত্রা সিংহর দেহ। পুলিশ জানিয়েছে, ওই চিকিৎসকের ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে হাসপাতালের কর্মী ও এলাকাবাসী থানায় খবর দিয়েছিলেন।