আবির দত্ত: অসমের গুয়াহাটির (Assam Guwahati ) কামাখ্যা মন্দিরে (Kamakhya Temple) প্রতিবারের মতো এবারও মায়ের সাড়ম্বর আরাধনা। নীলাচল পাহাড়ের কোলে ব্রহ্মপুত্রের তীরে এই মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে নানা কাহিনী। শ্রেষ্ঠ সতীপীঠ হিসেবে পরিচিত কামাখ্যা। একান্ন পীঠের অন্যতম কামাখ্যায় মায়ের যোনি পড়েছিল বলে কথিত। সারা দেশ থেকে ভক্তরা এই মন্দিরে আসেন।


কথিত আছে, এখানে না এলে তন্ত্রসাধনা সম্পূর্ণ হয় না


এদিন দেবী মাকে মহাস্নান করিয়ে, ষোড়শপচারে ভোগ নিবেদন করা হয়। এরপর মহা বলিদান। মাছ ভোগ ও বলিদানের মহপ্রসাদ ভোগও নিবেদন করা হয় মাকে। সকাল ৭টার পর দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দরজা। এখানে শুধু দর্শন নয়, মাকে স্পর্শ করে পুণ্যলাভ করতে আসেন ভক্তরা। কথিত আছে, এখানে না এলে তন্ত্রসাধনা সম্পূর্ণ হয় না। কলিযুগের স্বর্গ হিসেবে পরিচিত মা কামাখ্যার মন্দির। মায়ের মূল মন্দির তৈরি করেছিলেন কোচবিহারের মহারাজা নরনারায়ণ। বাকি অংশের নির্মাণ করেন অহম রাজারা। কামাখ্যা মন্দিরে এদিন রাত পর্যন্ত মহাযজ্ঞ চলে। মন্দিরের মধ্যে দশটি নামী আখড়ায় প্রথা মেনে যজ্ঞের আয়োজন করা হয়। কথিত আছে, বশিষ্ঠ মুনি এক সময় কামাখ্যায় যজ্ঞ করেছিলেন। পুজো ও যজ্ঞ দেখতে ভক্তের সমাগম মন্দিরে। 


আরও পড়ুন, ২২ বছর পার... ফের মোদি-সাক্ষাৎ, সেদিনের কিশোর আজ সেনা অফিসার


 ব্রহ্মপুত্রের তীরে এই মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে নানা কাহিনী


অসমের গুয়াহাটির কামাখ্যা মন্দিরে প্রতিবারের মতো এবারও মায়ের সাড়ম্বর আরাধনা। নীলাচল পাহাড়ের কোলে ব্রহ্মপুত্রের তীরে এই মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে নানা কাহিনী। শ্রেষ্ঠ সতীপীঠ হিসেবে পরিচিত কামাখ্যা। একান্ন পীঠের অন্যতম কামাখ্যায় মায়ের যোনি পড়েছিল বলে কথিত। সারা দেশ থেকে ভক্তরা এই মন্দিরে আসেন। এদিন দেবী মাকে মহাস্নান করিয়ে, ষোড়শপচারে ভোগ নিবেদন করা হয়। এরপর মহা বলিদান। মাছ ভোগ ও বলিদানের মহপ্রসাদ ভোগও নিবেদন করা হয় মাকে। সকাল ৭টার পর দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হয় মন্দিরের দরজা।এখানে শুধু দর্শন নয়, মাকে স্পর্শ করে পুণ্যলাভ করতে আসেন ভক্তরা। কথিত আছে, এখানে না এলে তন্ত্রসাধনা সম্পূর্ণ হয় না। কলিযুগের স্বর্গ হিসেবে পরিচিত মা কামাখ্যার মন্দির। মায়ের মূল মন্দির তৈরি করেছিলেন কোচবিহারের মহারাজা নরনারায়ণ। বাকি অংশের নির্মাণ করেন অহম রাজারা। কামাখ্যা মন্দিরে এদিন রাত পর্যন্ত মহাযজ্ঞ চলে।