Maharashtra Trust Vote Live: মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিণ্ডে, ডেপুটি ফড়ণবীস, পর পর শপথবাক্য পাঠ
Maharastra Political Crisis: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে আজ মহারাষ্ট্রে আস্থাভোট। জেনে নিন প্রতি মুহূর্তের আপটেড।
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন একনাথ শিণ্ডে। ডেপুটি পদে শপথবাক্য পাঠ দেবেন্দ্র ফড়ণবীসের।
মহারাষ্ট্রের উপ মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। বিজেপি-র অনুরোধে সাড়া। মুখ্যমন্ত্রীর পদ না পেয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন।
১২০ জন বিধায়ক থাকা সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী পদে আগ্রহ দেখাননি দেবেন্দ্র ফড়ণবীস নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ এবং বিজেপি নেতাদের কাছে কৃতজ্ঞ আমি। উদারতা দেখিয়েছেন ওঁরা। বালাসাহেবের সৈনিককে মুখ্যমন্ত্রী করেছেন: শিন্ডে।
বালা সাহেবের হিন্দুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যাব: শিণ্ডে। এমভিএ সরকারে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছিল: শিণ্ডে।
রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারির সঙ্গে সাক্ষাতে সরকার গড়ার প্রস্তাব দেবেন্দ্র ফড়ণবীস এবং একনাথ শিন্ডের। রাজভবনে মিষ্টিমুখ। সন্ধে ৭টায় শপথগ্রহণ।
মহারাষ্ট্রের কুর্সিতে ফের বিজেপি, আজই শপথ ফড়ণবীস-শিণ্ডে। আজ সন্ধে ৭টা নাগাদ রাজভবনে শপথ নিতে চলেছে বিজেপির সরকার। রাজভবনে আজ শপথ নেবেন শুধু মুখ্যমন্ত্রী-উপ মুখ্যমন্ত্রী: সূত্র।
বিজেপির ২৫ ও শিণ্ডে শিবিরের ১৩ জন পেতে পারেন মন্ত্রিত্ব, উদ্ধবের মন্ত্রিসভার ৯ বিদ্রোহী মন্ত্রী ফের নেবেন শপথ, ফড়ণবীসের মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে পারেন দীপক কেসরকর, শপথ নেবেন আব্দুল সাত্তার, সন্দীপন ভুমরে, উদয় সামন্ত, রাজেন্দ্র পাতিল, সূত্রের খবর।
আজই হতে পারে মহারাষ্ট্রে শপথ গ্রহণ, খবর সূত্রের। রাত ৮টা নাগাদ শপথ নিতে পারেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস, একনাথ শিণ্ডে। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস, উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন একনাথ শিণ্ডে। একটু পরেই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করবেন ফড়ণবীস-শিণ্ডে।
আজই রাজ্যপালের কাছে সরকার গঠনের দাবি জানাবেন ফড়ণবীস-শিণ্ডে। কাল মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস। উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেবেন একনাথ শিণ্ডে। কাল ফড়ণবীস-শিণ্ডের শপথ, বাকি মন্ত্রিসভার শপথ পরে: সূত্র।
যখন কেউ সৌভাগ্যকে নিজের ব্যক্তিগত কৃতিত্ব বলে ভুল বোঝে, তখন থেকে তাঁর পতন শুরু হয়। নাম না করে উদ্ধব ঠাকরেকে টুইট-কটাক্ষ এমএনএস প্রধান রাজ ঠাকরে।
বিজেপির সঙ্গে বিদ্রোহীরা হাত মেলালেও আমাদের তরফ থেকে বাধা থাকবে না। শিবসেনা গঠনমূলক বিরোধী হিসেবে কাজ করবে, বললেন সঞ্জয় রাউত
সরকার তৈরির কৌশল নিয়ে মিটিংয়ে বসেছে বিজেপির কোর কমিটি। দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের বাসভবনে চলছে মিটিং।
বিকেলেই সরকার গঠনের জন্য রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করতে পারেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ এবং একনাথ শিণ্ডে
'সঞ্জয় রাউত কম কথা বললেই ভাল করবেন, উদ্ধব ঠাকরের পদত্যাগ আমরা উদযাপন করিনি। আমরা একনাথ শিণ্ডেকে পূর্ণ সমর্থন করেছি, আমাদের হয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাও দিয়েছি।', বললেন বিদ্রোহী শিবসেনা বিধায়ক দীপক কেসরকার
শুধুমাত্র একনাথ শিন্ডেই মুম্বই আসছেন, বাকি বিদ্রোহী বিধায়করা আপাতত রয়েছে গোয়াতেই।
মুম্বইয়ের দিকে যাত্রা শুরু একনাথ শিণ্ডের। পৌঁছে গিয়েছেন বিমানবন্দরে।
নিজের লোকেরাই পিঠে ছুরি মেরেছে। বিজেপিকে নতুন সরকারের জন্য শুভেচ্ছা। মন্তব্য শিবসেনা মুখপাত্র সঞ্জয় রাউতের।
মহারাষ্ট্র বিধানসভায় মোট আসন ২৮৭টি। বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার ১৪৪। এই মুহূর্তে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা দাঁড়িয়ে ১০৬-তে। শিণ্ডে শিবিরের দাবি, তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন ৩৯ জন বিধায়ক। দুইয়ের যোগফলে সংখ্যাটা দাঁড়াচ্ছে ১৪৫। এমনটা হলেই ম্যাজিক ফিগার পেরিয়ে যাবে বিজেপি। এছাড়াও দাবি, তাদের সমর্থনে রয়েছেন অন্যান্য আরও ২২ জন বিধায়ক।
আগামীকালই ফের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীস, নতুন সরকারে উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন একনাথ শিণ্ডে, খবর সূত্রের।
বিজেপির সঙ্গে যাওয়ার জন্য শিণ্ডেকে শুভেচ্ছা। দেশের মানুষ সবকিছু দেখছে, শরদ পাওয়ার আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। সরকার ফেলার পিছনে কার হাত, সবাই জানে, তোপ সঞ্জয় রাউতের।
শিবসেনার বিধায়কদের উপর চাপ সৃষ্টি করা হয়েছে। নিজেদের লোকই পিঠে ছুরি মেরেছে। আমরা বালা সাহেবের আদর্শ মেনেই চলব। তোপ উদ্ধব ঠাকরে ঘনিষ্ঠ সঞ্জয় রাউতের।
মুখ্যমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। শিবসেনার রাশ কি শেষ অবধি ধরে রাখতে পারবেন উদ্ধব ঠাকরে? বুধবারও মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিয়ে, উদ্ধব ঠাকরে দাবি করেছেন, তাঁর থেকে শিবসেনা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না। অন্যদিকে বিদ্রোহী একনাথ শিণ্ডে দাবি করেছেন, তাঁরাই আসল শিবসেনা।
সকালেই মহারাষ্ট্র বিধান ভবনে মিটিংয়ে বসবে কংগ্রেস বিধায়করা। মহারাষ্ট্রের সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতেই আলোচনা, খবর সূত্রের।
কোথায় দাঁড়িয়ে মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি? কী ভাবে তৈরি হবে সরকার? টানটান উত্তেজনা
মুম্বই যাওয়ার আগে গোয়ায় থাকা বিদ্রোহী বিধায়কদের সঙ্গে কথা বলবেন বিদ্রোহী শিবিরের নেতা একনাথ শিন্ডের।
ইস্তফা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরেই মহারাষ্ট্র জুড়ে কড়া নিরাপত্তার।
বিদ্রোহীদের হেনস্থা না করার জন্য শিবসেনা কর্মীদের বার্তা দিলেন উদ্ধব ঠাকরে।
সুপ্রিম কোর্ট আস্থা ভোটের নির্দেশ দেওয়ার পরেই, গতকাল নাটকীয়ভাবে ফেসবুক লাইভে ইস্তফা দেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। তারপর নিজেই গাড়ি চালিয়ে রাজভবনে যান ইস্তফাপত্র পেশ করতে। রাতে ছেলে আদিত্য ঠাকরেকে নিয়ে মন্দিরে পুজোও দেন উদ্ধব।
মহারাষ্ট্রের মসনদ দখল নিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির করতে আজ সকালে দেবেন্দ্র ফড়ণবীসের বাড়িতে বৈঠকে বসতে পারে বিজেপির কোর কমিটি। মন্ত্রিসভায় বিজেপি ও শিণ্ডে শিবিরের ভাগাভাগি নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হওয়ার কথা।
মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের তোড়জোড় শুরু বিজেপির। সূত্রের খবর, ২ জুলাইয়ের মধ্যে নতুন সরকার গঠন হতে পারে।
মুখ্যমন্ত্রিত্ব হারিয়েছেন। শিবসেনার রাশ কি শেষ অবধি ধরে রাখতে পারবেন উদ্ধব ঠাকরে? বুধবারও মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিয়ে, উদ্ধব ঠাকরে দাবি করেছেন, তাঁর থেকে শিবসেনা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না। অন্যদিকে বিদ্রোহী একনাথ শিণ্ডে দাবি করেছেন, তাঁরাই আসল শিবসেনা।
আজই মহারাষ্ট্র বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন ডাকতে বলেছেন রাজ্যপাল। সেখানেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিতে হবে উদ্ধব সরকারকে। সেই প্রেক্ষিতে ট্যুইটে রাজ্যপালের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হলেন শিবসেনার মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত। তিনি ট্যুইটে লিখেছেন, ১৬ বিধায়কের বিধায়ক পদ খারিজের মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ১১ জুলাই পর্যন্ত সময় দিয়েছে। আর বিধানসভার অধিবেশেন একদিনের মধ্যে ডাকা হচ্ছে। এ শুধু অন্যায় নয়, দেশের সংবিধানেরও অবমাননা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যাগ করে এই ট্যুইট করেছেন শিবসেনার সাংসদ।
রাজভবনে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে নিজে গাড়ি চালিয়ে ফিরলেন উদ্ধব ঠাকরে। সঙ্গে ছিলেন দুই ছেলে আদিত্য এবং তেজস। রাজভবন থেকে বেরিয়ে মন্দিরে পুজো দিলেন সকলে।
রাজভবনে পদত্যাগপত্র জমা দিয়ে নিজের বাংলোয় ফইরলেন উদ্ধব ঠাকরে। বিকল্প ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে পদে থাকতে অনুরোধ করেন কোশিয়ারি। কিন্তু রাজি হননি উদ্ধব।
প্রেক্ষাপট
মুম্বই: বিদ্রোহের সূচনাপর্বেই অশনি সঙ্কেত দেখেছিলেন অনেকে। তা-ই সত্য প্রমাণিত হল মহারাষ্ট্রে (Maharashtra Political Crisis)। সেখানে বিজেপি-র ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা জোরাল হচ্ছে। দু'দিন আগেই উদ্ধব ঠাকরের (Uddhav Thackeray) সরকারের বিরুদ্ধ অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারির কাছে গিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা দেবেন্দ্র ফড়নবীশ। তাতে উদ্ধব সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। সেই নির্দেশকে চ্য়ালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেলেও, খালিহাতে ফিরতে হয়েছে উদ্ধব তথা এনসিপি-কংগ্রেসের মহা আঘাডি জোটকে। নির্ধারিত সময়েই, বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় আস্থাভোট করানোর নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত (Maharashtra Trust Vote)।
আদালতের নির্দেশের পরই বুধবার রাতে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন উদ্ধব। ছেড়ে দেন বিধান পরিষদের সদস্যপদও। আস্থাভোটেও অংশ নিচ্ছেন না তিনি। তবে তাঁর দুই শরিক, এনসিপি এবং কংগ্রেস এখনও মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি মামলায় এই মুহূর্তে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে রয়েছেন এনসিপি-র দুই বিধায়ক অনিল দেশমুখ এবং নবাব মালিক। সরকার টিকিয়ে রাখতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তাঁরা, যাতে আস্থাভোটে ভোটদান করতে পারেন। তাতে সায় দিয়েছে আদালত। সিবিআই এবং ইডি তাঁদের বিধানসভায় ভোট দিতে নিয়ে যাবে।
এ দিকে, ক্ষমতায় ফিরতে মরিয়া ফড়নবীশও। শিবসেনার ঘরে বিদ্রোহের আগুন লাগামাত্রই, দিল্লি থেকে গুজরাতে তাঁর সক্রিয়তা ভাল রকম চোখে পড়ছিল। তার পর মঙ্গলবার যাবতীয় রাখঢাক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তিনি। মহারাষ্ট্রের 'মহা বিকাশ আঘাডি' জোট সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনেন রাজ্যপাল ভগৎ সিংহ কোশিয়ারির কাছে। মহারাষ্ট্রের (Maharashtra Political Crisis) মসনদে প্রত্যাবর্তনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তিনি। সরকার গঠনের প্রস্তাব নিয়ে কোশিয়ারির কাছে যেতে তিনি প্রস্তুত বলে জানা গিয়েছে। উপ মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে একনাথ শিন্ডেকে (Eknath Shinde)। সব ঠিক থাকলে ১ জুলাই শপথ নিতে পারেন তাঁরা।
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে উদ্ধব ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করতেই উৎসব শুরু হয়ে যায় পদ্ম শিবিরে। মহারাষ্ট্রের বিজেপি সভাপতি চন্দ্রকান্ত পাটিলের সঙ্গে সেই সময় তাজ প্রেসিডেন্ট হোটেলে ছিলেন ফড়নবীশ। বিজেপি-র অন্য নেতারাও সেখানে ছিলেন। প্রায় ধরেবেঁধে সকলে মিলে ফড়নবীশকে মিষ্টিমুখ করান।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -