মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত খবর অনুযায়ী, শাওঝাউ শহরে চিনা সেনার একটি ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়ে জওয়ানদের উদ্দেশে জিনপিং বলেন, ‘সতর্ক থাকতে হবে, দেশের প্রতি অনুগত থাকতে হবে, পুরোপুরি বিশ্বস্ত থাকতে হবে।’
চিনা প্রেসিডেন্টের এই যুদ্ধের হুঁশিয়ারি ভারত না অন্য কোনও দেশের উদ্দেশে, সেটা অবশ্য স্পষ্ট নয়। শুধু ভারতই নয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তাইওয়ান সহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক ভাল নয়। দক্ষিণ চিন সাগরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার জন্য বেশিরভাগ দেশই চিনকে দায়ী করেছে। বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সরাসরি চিনকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এবং চিনের বিরুদ্ধে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। লাদাখে সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে ভারতও বেশ কয়েকটি চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে। চিনা পণ্য বয়কটের ডাক দেওয়া হচ্ছে দেশজুড়ে। এসব পদক্ষেপকে ভাল চোখে দেখছে না চিন। সেই কারণেই হয়তো যুদ্ধের হুঁশিয়ারি জিনপিংয়ের, এমনই মত পর্যবেক্ষকদের।