শুধু জনসন অ্যান্ড জনসনই না, ইউনিলিভার, প্রোক্টর অ্যান্ড গ্যাম্বল, ল’রিয়ের মতো সংস্থাগুলিও ভারতে তথাকথিত ফর্সা হওয়ার ক্রিম বিক্রি করে। এই ক্রিমগুলি মূলত মহিলাদের জন্যই। সংস্থাগুলি যে দাবি করে, সেটা নিয়ে বিতর্ক নতুন নয়। অনেকেই এই ধরনের ক্রিম বিক্রি বন্ধ করার দাবি তুলেছেন। ফ্লয়েডের মৃত্যুর পর বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে যে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়েছে, তা শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই সীমাবদ্ধ নেই। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষই বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে সরব। সেই কারণেই এই পদক্ষেপ নিল জনসন অ্যান্ড জনসন। এ বিষয়ে অন্য সংস্থাগুলির প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
ত্বক উজ্জ্বল ও সাদা করে বলে দাবি করা হয়, এমন ক্রিম প্রতি বছর সারা বিশ্বে ৬,২৭৭ টন বিক্রি হয়। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না, কালো দাগ দূর হয়, ত্বকের যে কোনও খুঁত ঢেকে দেয়, এমন নানা দাবি করে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বিক্রি হয়। তবে এবার আন্দোলনের চাপে হয়তো এই ধরনের ক্রিম বিক্রি বন্ধ হবে।