রাবিয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, রিয়াকে ধান্দাবাজ বলে মনে হয় তাঁর। তাঁর কথায়, রিয়াকে ছক কষে শিখিয়ে পড়িয়ে সুশান্তের জীবনে প্রবেশ করানো হয়েছিল, যাতে সারাক্ষণ সে তাঁর কানের কাছে বলতে পারে, তাঁর ওষুধ খাওয়া উচিত, তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ, হতাশা আর উদ্বেগে ভুগছেন, তাঁর অনেক কিছুই ঠিক না, ভুলভাল। তাঁর আরও প্রশ্ন, সুশান্ত যখন হতাশায় ডুবে যাচ্ছিলেন, তখন বান্ধবী হিসেবে রিয়া কীভাবে তাঁকে সাহায্য করেছেন? ঠিক যখন সুশান্তের পাশে দাঁড়ানো উচিত ছিল, তখন তো তাঁর শেষ ফোনটাও তিনি ধরেননি। হয়তো তাঁকে বলা হয়েছিল, সুশান্তের ফোন না ধরতে।
রাবিয়ার কথায়, যদি রিয়া সুশান্তের ফোনই না ধরেন, তাহলে প্রমাণ কোথায়, যে সুশান্তের বন্ধু হিসেবে তিনি এই দুঃসময়ে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন? বরং এটাই তো মনে হচ্ছে, কাজ পাওয়ার জন্য রিয়া এতটাই মরিয়া যে দরকারে যতটা সম্ভব নীচে নামতে পারেন, ঠাকুর্দার বয়সী লোকের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতেও আপত্তি নেই। মহেশ ভট্টের নাম না করে তিনি বলেছেন।