মুম্বই: সোনা পাচারের (gold) এক মামলায় ব্যবসায়ীকের গ্রেফতার করল ইডি। মুম্বই (mumbai) থেকে গ্রেফতার(arrest) কলকাতার ব্যবসায়ী সঞ্জয় আগরওয়াল। গত ৬ মাস ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন ওই ব্যবসায়ী অভিযোগ, ওই ব্যবসায়ী সোনা পাচারে যুক্ত ছিলেন। ইতিমধ্যেই তাঁর একাধিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি।
গতকালই, ব্যবসায়ী খুন হাবরার নগরউখরা মোড়ে। হাবরা (habra) বাজারে এক ফার্নিচার ব্যবসায়ীকে খুন করার অভিযোগ এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। নিহত ব্যবসায়ী (businessman) নাম পার্থ বিশ্বাস বয়স ৪০। তাঁর গলায় ছুরি মারা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাবরা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে ওই ব্যবসায়ীর টাকা পয়সা নিয়ে গন্ডগোল এর জেরে খুন।
কিছুদিন আগেই, বিষ্ণুপুর (Bishnupur) পৌরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডে সাক্ষী গোপাল পাড়ায় মল্লরাজা বীরহাম্বীরের আমলে তৈরি প্রাচীন সাক্ষী গোপাল মন্দিরের ভিতরে রাধামাধমবের মূর্তি। সেখান থেকেই রাজা বীরহাম্বীর দেওয়া পায়ের নুপূর-সহ লক্ষাধিক টাকার সোনার গহনা নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। বিষ্ণপুরের সাক্ষী গোপাল মন্দিরে চুরিতে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাচীন সাক্ষী গোপাল মন্দিরের ভিতরে থাকা মূর্তিগুলি সাজানো ছিল সোনার অলঙ্কার দিয়ে। রাধামাধবের বিগ্রহের পায়ে ছিল তৎকালীন মল্লরাজা বীরহাম্বীরের দেওয়া নুপূর। ছিল সোনার তৈরি বাঁশিও। মন্দিরের ভিতরে ছিল প্রণামী বাক্স। বুধবার রাতের অন্ধকারে দুষ্কৃতীরা মন্দিরের তালা ভেঙে সমস্ত সোনার অলঙ্কার নিয়ে চম্পট দিয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে মন্দিরের পুরোহিতের নজরে ঘটনাটি পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়।
বিষ্ণুপুরের সাক্ষী গোপাল মন্দিরে চুরি ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। ঘটনার জানাজানি হতেই মন্দিরের সামনে ভিড় জমান স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরাই খবর দেন বিষ্ণুপুর থানায়। স্থানীয় বাসিন্দা গৌতম মোহন্ত বলেন, ''আমাদের মোহন্ত পরিবারের প্রাচীন মন্দির থেকে প্রায় লক্ষ লক্ষ টাকার সোনার গয়না এবং প্রণামী বাক্স রাতের অন্ধকারে লুঠ করে পালিয়েছে দুষ্কৃতীরা।''
আরও পড়ুন: "বিজেপিকে হারাতে মমতাই সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য মুখ", ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে বার্তা তৃণমূলের