ঝিলম করঞ্জাই, কলকাতা: ঘরে বসে কাজ, বাইরে যাতায়াত বন্ধ। বাড়ছে ওজন, এর ফলে ক্রমশ ক্ষয় হচ্ছে শিরদাঁড়ার। বাড়ছে রোগীর সংখ্যা। কম সময়ে কীভাবে অস্ত্রোপচার করা যায়, তা নিয়ে কর্মশালার আয়োজন হল ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেস কলকাতায়।


দেশের সঙ্গে এরাজ্যেও ক্রমশ বাড়ছে এই রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা আবহে ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ফলে বাইরে চলাফেরা প্রায় বন্ধ, বাড়ছে স্থূলতা। তার ফলে শিরদাঁড়ার ক্ষয় রোগ এখন যেন ঘরে ঘরে। এই  রোগের ক্ষেত্রে, বেশ কিছু রোগীদের অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। যার জন্য বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। কীভাবে ছোট ছিদ্র করে, দ্রুত অপারেশন সম্পন্ন হয়, তা শেখাতে শুক্রবার কর্মশালার আয়োজন হয় মল্লিকবাজারের ইন্সিটিটিউট অফ নিউরো সায়েন্সেসে।


বিশেষ পদ্ধতিতে অস্ত্রোপচার করে দেখান আমদাবাদ ও বেঙ্গালুরু থাকা আসা দুই স্নায়ু-শল্য চিকিৎসক। আধুনিক পদ্ধতিতে কীভাবে অস্ত্রোপচার করা হয়, তা চাক্ষুষ করেন পূর্ব ও উত্তর পূর্ব ভারতের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা পড়ুয়ারা। 


ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেসের স্নায়ু-শল্য চিকিৎসক অনিন্দ্য বসু বলেন, অপারেশন কেন দরকার, স্পাইনাল ডিসঅর্ডার কেন বাড়ছে এই অংশ। পড়ুয়াদের দক্ষতা বাড়াতেই এই উদ্যোগ বলে জানিয়েছে ইনস্টিটিউট অফ নিউরোসায়েন্সেস কর্তৃপক্ষ।


এদিকে,  চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ, খড়গপুরের নার্সিংহোমকে জরিমানা। খড়গপুরের মাতৃ আশীষ নার্সিংহোমকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা স্বাস্থ্য কমিশনের। ২৭ জানুয়ারি রোগীর বাঁ হাতের আঙুলে অস্ত্রোপচার হয়। রোগীর ডান হাতে ইঞ্জেকশন দেওয়ার পরই বিভ্রাট। চিকিৎসা বিভ্রাটে রোগীর ডান হাতের কনুই পর্যন্ত বাদ দিতে হয়। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা করল স্বাস্থ্য কমিশন।


অন্যদিকে, বর্ষার শেষ আর পুজোর আগে আগে এই ,সময়টা ২০০৬-১৭ সালে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠোছিল মনে আছে নিশ্চয়ই। বঙ্গজুড়ে চলছিল ডেঙ্গুর আতঙ্ক। করোনা আবহে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গি আতঙ্ক। করোনার মধ্যে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু। কোন্নগর কানাইপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে একদিনে তিন জনের শরীরে ডেঙ্গুর অস্তিত্ব ধরা পরেছে। তার মধ্যে একটি তিন বছরের শিশু রয়েছে।