হাসপাতালেই ভোর ৫টা ৩৫ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর পুত্র আশুতোষ টন্ডন হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন। তিনিই সকলকে খবরটি দেন। ২০১৮ সাল পর্যন্ত বিহারের রাজ্যপাল ছিলেন লালজি। ২০১৯ থেকে তিনি মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপালের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন। উত্তরপ্রদেশে তিনি দুবার বিধান পরিষদের সদস্য হন। পরে লিডার অফ হাউস অফ কাউন্সিলও হন।
তাঁর পুত্র আশুতোষ টন্ডন বর্তমানে উত্তরপ্রদেশ সরকারের মন্ত্রী। নগরোন্নয়ন, নাগরিক কর্মসংস্থান, দারিদ্র দূরীকরণের দপ্তর তিনিই সামলান। ট্যুইট করে আশুতোষ জানিয়েছেন, লখনউয়ের গুলালা ঘাটে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে। বিকেল চারটেয় শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
লালজির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রথম সারির বিজেপি নেতারা। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, উনি অত্যন্ত সচেতন ও বিচক্ষণ রাজনীতিক ছিলেন। ঘনিষ্ঠ ছিলেন সকলের আদরনীয় অটলজির। ওঁর পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল।সমাজের নানা উন্নয়নের জন্য লালজির সৎ পরিশ্রম সকলেরই মনে থেকে যাবে। উত্তরপ্রদেশে বিজেপিকে মজবুত করার পিছনে ওঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
সমবেদনা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, স্মৃতি ইরানি প্রমুখও।