লকডাউনের জেরে মহারাষ্ট্রে পোয়াবারো সমাজবিরোধীদের, দুর্নীতিদমন শাখার শাখার কাজকর্ম প্রায় বন্ধ
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
15 May 2020 09:51 PM (IST)
গত বছর এমন ৩২৬টি মামলা সামনে আসে, ৪৩০ জন গ্রেফতার হন। গত বছরের তুলনায় জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত এমন মামলার সংখ্যায় ৩৫ শতাংশ পতন হয়েছে।
NEXT
PREV
মুম্বই: করোনা-লকডাউনের জেরে মহারাষ্ট্রে সরকারি, আধা সরকারি বিভাগগুলোর কাজ এগোচ্ছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ফলে ঘুষের মামলা আর প্রায় সামনে আসছে না, দুর্নীতি দমন শাখার কাজকর্ম প্রায় বন্ধ। এপ্রিলে মাত্র ৭টি ঘুষের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন শাখা, আর এ মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত মোটে ৫টি।
সরকারি কর্মীরা যাতে কাজ করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে বেআইনি সুবিধে নিতে না পারেন বা ঘুষ না খেতে পারেন তাই পুলিশ অনেক সময় ফাঁদ পাতে। গত বছর এপ্রিলে এভাবে ৫৮টি ঘুষের মামলা সামনে আসে, অভিযুক্ত হন ৭৭ জন। মে মাসে এমন মামলা হয় ৩২টি, অভিযুক্ত হন ৪১ জন। এই দু’মাসের সঙ্গে এ বছরের দু’মাসের তুলনা করলে দেখা যাবে এপ্রিলে ৮৮ শতাংশ মামলা কম দায়ের হয়েছে আর মে মাসে আজ পর্যন্ত ৮৪ শতাংশ। অথচ এ বছর জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত দুর্নীতি দমন শাখা মোট ২১১টি ফাঁদ পাতে, ২৯০ জনের বেশি সরকারি কর্মী ও অন্যান্য লোক গ্রেফতার হন।
গত বছর এমন ৩২৬টি মামলা সামনে আসে, ৪৩০ জন গ্রেফতার হন। গত বছরের তুলনায় জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত এমন মামলার সংখ্যায় ৩৫ শতাংশ পতন হয়েছে। শুধু পুণেতে এক পুলিশ কর্মীকে ফাঁদ পেতে গ্রেফতার করা হয়েছে, সেটিও করোনায় আটকে পড়া গাড়ি ছাড়ার জন্য ঘুষ নেওয়ার মামলা।
মুম্বই: করোনা-লকডাউনের জেরে মহারাষ্ট্রে সরকারি, আধা সরকারি বিভাগগুলোর কাজ এগোচ্ছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ফলে ঘুষের মামলা আর প্রায় সামনে আসছে না, দুর্নীতি দমন শাখার কাজকর্ম প্রায় বন্ধ। এপ্রিলে মাত্র ৭টি ঘুষের মামলা করেছে দুর্নীতি দমন শাখা, আর এ মাসের ১৪ তারিখ পর্যন্ত মোটে ৫টি।
সরকারি কর্মীরা যাতে কাজ করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে বেআইনি সুবিধে নিতে না পারেন বা ঘুষ না খেতে পারেন তাই পুলিশ অনেক সময় ফাঁদ পাতে। গত বছর এপ্রিলে এভাবে ৫৮টি ঘুষের মামলা সামনে আসে, অভিযুক্ত হন ৭৭ জন। মে মাসে এমন মামলা হয় ৩২টি, অভিযুক্ত হন ৪১ জন। এই দু’মাসের সঙ্গে এ বছরের দু’মাসের তুলনা করলে দেখা যাবে এপ্রিলে ৮৮ শতাংশ মামলা কম দায়ের হয়েছে আর মে মাসে আজ পর্যন্ত ৮৪ শতাংশ। অথচ এ বছর জানুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত দুর্নীতি দমন শাখা মোট ২১১টি ফাঁদ পাতে, ২৯০ জনের বেশি সরকারি কর্মী ও অন্যান্য লোক গ্রেফতার হন।
গত বছর এমন ৩২৬টি মামলা সামনে আসে, ৪৩০ জন গ্রেফতার হন। গত বছরের তুলনায় জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত এমন মামলার সংখ্যায় ৩৫ শতাংশ পতন হয়েছে। শুধু পুণেতে এক পুলিশ কর্মীকে ফাঁদ পেতে গ্রেফতার করা হয়েছে, সেটিও করোনায় আটকে পড়া গাড়ি ছাড়ার জন্য ঘুষ নেওয়ার মামলা।
খবর (news) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেইলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -