ভবানী নামের ওই মেয়েটি তাঁর বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন। তখনই কথায়-কথায় তিনি জানতে পারেন, ভবানী মাত্র ৪ বছর বয়সে চিপুরুপল্লীতে বাবা-মার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তখন বিজয়ওয়াড়ার এক মহিলা তাঁকে দত্তক নেন। তারপর থেকে ওই মহিলার সঙ্গেই থাকতেন মেয়েটি।
এই কথা শোনার পর থেকেই মেয়েটির কথার সূত্র ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর পরিবারের খোঁজ চালান ভামসি।
সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, পরিচারিকা নিয়োগের সময় তাঁদের পরিচয়পত্র দেখে থাকেন তিনি। কিন্তু ভবানীর কাছে এইসব কিছুই ছিল না। তখনই মেয়েটির ছোটবেলার কথা জানতে পারেন। তারপর তাঁর ইচ্ছেতেই ফেসবুকে খোঁজা শুরু করেন। তাঁর দেওয়া তথ্যসূত্র ধরে কয়েকজনকে মেসেজ করা হয়। তারপর একজনের থেকে উত্তর পান। কথা হয় ভিডিও কলে। এরপরই পরিবারের সঙ্গে মিলিত হন ভবানী।
ভবানীর সৎ মা বিষয়টিতে প্রথমে না খুশি হলেও, পরে মেনে নেন।