প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ঐতিহাসিক কৃষি সংস্কার বিলগুলির লোকসভায় অনুমোদন পাওয়া দেশের কৃষক ও কৃষি ক্ষেত্রের কাছে একটা গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। বিলগুলি দালালদের খপ্পর ও যাবতীয় বাধাবিপত্তি থেকে চাষিদের সত্যিই মুক্ত করবে। এই কৃষি সংস্কার চাষিদের সামনে নিজেদের পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ এনে দেবে, যাতে তাদের মুনাফা বাড়বে। এর ফলে আমাদের কৃষি ক্ষেত্র আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা পাবে। কৃষকদেরও ক্ষমতায়ন হবে। সেইসঙ্গে তিনি লেখেন, অনেক শক্তি সক্রিয় রয়েছে যারা কৃষকদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। আমি আমার কৃষক ভাই, বোনেদের আশ্বস্ত করছি, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ও সরকারের কৃষিপণ্যের ব্য়বস্থা চালু থাকবে। বাস্তবে এই বিল কৃষকদের সামনে অনেক অপশন বা সুযোগ এনে দেবে। সত্যিই ক্ষমতায়ন হবে তাদের।
গতকাল হরসিমরত ট্যুইটে সংসদের বাদল অধিবেশনে পেশ হওয়া কৃষিসংক্রান্ত বিলগুলিকে ‘কৃষক-বিরোধী’ বলেন, আরও জানান, কৃষক-বিরোধী অর্ডিন্যান্স, আইনের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিয়েছি। কৃষকদের পাশে তাদের বোন, মেয়ে হিসাবে থাকতে পেরে গর্বিত।