আজ মধ্যরাত থেকে অন্তত ২১ দিনের জন্য দেশজুড়ে লকডাউন, ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
করোনা মোকাবিলায় সামাজিক দূরত্বই একমাত্র পথ। করোনা মোকাবিলায় ঘরের মধ্যেই থাকাই একমাত্র পথ। করোনা মোকাবিলায় ঘরের মধ্যেই থাকাই একমাত্র পথ, বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দLast Updated: 24 Mar 2020 09:28 PM
প্রেক্ষাপট
নয়াদিল্লি: আজ ফের জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। রাত ৮ টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি। করোনা মোকাবিলায় কী বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী, তারই অপেক্ষা। গত ২২ মার্চ, দেশের মানুষকে জনতা কার্ফু পালন করার আবেদন...More
নয়াদিল্লি: আজ ফের জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। রাত ৮ টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন তিনি। করোনা মোকাবিলায় কী বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী, তারই অপেক্ষা। গত ২২ মার্চ, দেশের মানুষকে জনতা কার্ফু পালন করার আবেদন জানান মোদি। তাতে দেশজুড়ে আম জনতার তরফে মোটামুটি ভালই সাড়া মেলে। কিন্তু সোমবার রাজ্য সরকারগুলিকে এই ব্যাপারে আরও কড়া হতে বললেন প্রধানমন্ত্রী।টুইটারে তিনি লেখেন, ‘লকডাউন অমান্যে কড়া আইনি ব্যবস্থা নিন। অনেকেই লকডাউন মানছেন না, নিয়ম পালন করাক রাজ্যগুলি’।এর আগে ১৯ মার্চ জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন মোদি। বলেন জনতা কার্ফু পালন করার কথা। সেই সঙ্গে ওই দিন প্রধানমন্ত্রী করোনা মোকাবিলায় জনগণ বারবার বাড়ি থেকে না বেরনোর আর্জি জানান।এরপর মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কল কনফারেন্স করেন তিনি। এরপরই দেশের বিভিন্ন রাজ্যে লকডাউনের ঘোষণা হয়।
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস পরীক্ষাকেন্দ্র, পিপিই, ভেন্টিলেটর ও চিকিৎসাকর্মীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য ১৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস পরীক্ষাকেন্দ্র, পিপিই, ভেন্টিলেটর ও চিকিৎসাকর্মীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য ১৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস পরীক্ষাকেন্দ্র, পিপিই, ভেন্টিলেটর ও চিকিৎসাকর্মীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য ১৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস পরীক্ষাকেন্দ্র, পিপিই, ভেন্টিলেটর ও চিকিৎসাকর্মীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য ১৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, ‘করোনা ভাইরাস পরীক্ষাকেন্দ্র, পিপিই, ভেন্টিলেটর ও চিকিৎসাকর্মীদের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য ১৫,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।’
রাত ১২টা থেকে সারা দেশে লকডাউন। মধ্যরাত থেকে বাড়ির বাইরে বেরোনো যাবে না। এই লকডাউনকে একরকম কার্ফু বলা যেতে পারে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এই পদক্ষেপ জরুরি ছিল, বললেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘তিন সপ্তাহ ধরে জারি থাকবে লকডাউন। এই লকডাউন চলাকালীন জরুরি পরিষেবা, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যে ছাড় দেওয়া হবে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যগুলির জোগান বজায় রাখার জন্য আমরা সবরকম ব্যবস্থা নিচ্ছি। এটা একধরনের কার্ফু, যা জনতা কার্ফুর চেয়েও কঠোর। আমরা যদি ২১ দিন ধরে লকডাউন পালন করতে না পারি, তাহলে ২১ বছর পিছিয়ে যাব। এই ২১ দিনের জন্য বাইরে বেরোনো ভুলে যান। যা খুশি হোক, বাড়ির বাইরে যাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাবেন না।’
প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘তিন সপ্তাহ ধরে জারি থাকবে লকডাউন। এই লকডাউন চলাকালীন জরুরি পরিষেবা, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যে ছাড় দেওয়া হবে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যগুলির জোগান বজায় রাখার জন্য আমরা সবরকম ব্যবস্থা নিচ্ছি। এটা একধরনের কার্ফু, যা জনতা কার্ফুর চেয়েও কঠোর। আমরা যদি ২১ দিন ধরে লকডাউন পালন করতে না পারি, তাহলে ২১ বছর পিছিয়ে যাব। এই ২১ দিনের জন্য বাইরে বেরোনো ভুলে যান। যা খুশি হোক, বাড়ির বাইরে যাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাবেন না।’
প্রধানমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘তিন সপ্তাহ ধরে জারি থাকবে লকডাউন। এই লকডাউন চলাকালীন জরুরি পরিষেবা, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যে ছাড় দেওয়া হবে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্যগুলির জোগান বজায় রাখার জন্য আমরা সবরকম ব্যবস্থা নিচ্ছি। এটা একধরনের কার্ফু, যা জনতা কার্ফুর চেয়েও কঠোর। আমরা যদি ২১ দিন ধরে লকডাউন পালন করতে না পারি, তাহলে ২১ বছর পিছিয়ে যাব। এই ২১ দিনের জন্য বাইরে বেরোনো ভুলে যান। যা খুশি হোক, বাড়ির বাইরে যাবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাবেন না।’