ওই কনস্টেবলকে বলতে শোনা গিয়েছে যে, আমি করোনা-আক্রান্ত কনস্টেবল। এখানে ২০ জন মতো রয়েছে। বাথরুম একটাই। কাশির জন্য ওষুধ চাইলে পাওয়া যায় না। গরম জলেরও কোনও ব্যবস্থা নেই। শুধু ঠাণ্ডা জলই দেওয়া হয়। বেডশিটও বদলানো হয় না।
ওই কনস্টেবল জানিয়েছেন, তিনি তিলক নগর থানায় কর্তব্যরতম ছিলেন এবং তাঁর করোনা পরীক্ষা পজিটিভ হয়। তিনি বলেছেন, গত ১৭ এপ্রিল আমার করোনা টেস্ট পজিটিভ হয়। বাড়িতে আমার সন্তানরা রয়েছে। তাদের এখনও পরীক্ষা করা হয়নি। ওরা আমাদের বলেছে, শহরের ল্যাবে সাড়ে চার হাজার টাকায় পরীক্ষা করা যাবে। আর তা না হলে আমরা যখন কিট পাব, তখন পরীক্ষা হবে।
কোয়ারেন্টিন সেন্টারের অন্যান্য বাসিন্দাদের দেখিয়ে ওই কনস্টেবল বলেছেন, বারবার চাইলেও তাঁদের পর্যাপ্ত ওষুধ দেওয়া হচ্ছে না। কনস্টেবল ওয়ার্ডে নোংরা বালিশ ও অন্যান্য অব্যবস্থার বিষয়টি ভিডিওতে তুলে ধরেছেন। এখানে প্রায় ২০ জন রয়েছেন।
এই প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে ডিএসপি (দিল্লি-পশ্চিম) বলেছেন, তাঁদের সহকর্মী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেখভালের বিষয়টি মাথায় রাখা হবে। আমরা আইসিএমআর-এর নির্দেশিকা অনুসরণ করছি। আমরা হাসপাতাল প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি, যাতে আরও বেশি সুবিধা দেওয়া যায়।