উত্তর রেলের মুখপাত্র নীরজ শর্মা বলেছেন, বরখাস্ত হওয়া কর্মীদের প্রত্যেকেই দুর্ঘটনার সময় কথৌলি বিভাগে কর্তব্যরত ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। সেই কারণেই বরখাস্ত করা হল।
এর আগে উৎকল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পর রেলবোর্ডের সচিব স্তরের এক আধিকারিক সহ তিনজনকে ছুটিতে পাঠানো হয়, চারজন আধিকারিককে সাসপেন্ড করা হয় এবং একজনকে বদলি করা হয়। এবার আরও কঠোর ব্যবস্থা নিল রেল।
অন্যদিকে, পরপর দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজারদের হাতে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আরও বেশি ক্ষমতা দেওয়ার সুপারিশ করেছে রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভুর গঠিত কমিটি। এ বছরের জুন মাসে এই কমিটি গঠন করেছিলেন রেলমন্ত্রী। সেই কমিটির খসড়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, রেল লাইনে যদি কাজ চলে, তাহলে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত ট্রেন থামানো বা যাত্রাপথ ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া উচিত ডিআরএম-কে। আগামী মাসে রেলমন্ত্রীকে চূড়ান্ত রিপোর্ট দেবে এই কমিটি।