ইন্দোনেশিয়ায় আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক গণিত প্রতিযোগিতার উদ্যোক্তা অ্যাবাকাস লারনিং অফ হায়ার অ্যারিথমেটিক(আলোহা)। ১৮ টি দেশের ১৩০০ শিক্ষার্থী ওই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
প্রসঙ্গত, এর আগে বিভন্ন রাজ্য এবং দেশীয় স্তরের গণিত প্রতিযোগিতাতেও প্রথম হয়েছে তুষার। গত অক্টোবরেই গুজরাতে আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় ৫৩০০ প্রতিযোগীর মধ্যে জয়ী হন তিনি। মাত্র তিন মিনিট ৩০ সেকেন্ডে ৭০ টি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে সে।
গুরুকুলে ১০ বছরের কোর্সের মধ্যে সবে দেড় বছর পার করেছে তুষার। এরমধ্যেই তার এই পারদর্শিতায় খুশি সেখানকার শিক্ষকরা। এই মুহূর্তে ওই পাঠশালায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯০ এবং শিক্ষকের সংখ্যা ১৫০।
আরএসএস অনুমোদিত ‘ভারতীয় শিক্ষণ মণ্ডল’-এর যৌথ সাংগঠনিক সম্পাদক মুকুল কানিতকর বলেন, তাঁর এই সাফল্য শুধু দেশকেই গর্বিত করেনি। গুরুকুল পড়াশোনা সিস্টেমের প্রতিও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। প্রাচীন বৈদিক অঙ্ক আবারও বিশ্বে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিল।
তিনি আরও বলেন, এই সার্টিফিকেটের যুগে গুরুকুল এডুকেশন সিস্টেম কোনও সার্টিফিকেট দেয় না। কিন্তু এর শিক্ষার্থীরা যেকোনও দেশীয় বা আন্তর্জাতিক মানের পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করে।
মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী প্রকাশ জাভেদকরের সঙ্গেও দেখা করে তুষার।