এই ৩ অপরাধীকে থানের এক হোটেল থেকে ২০১২-র ২১ অগাস্ট গ্রেফতার করে পুলিশ। উদ্ধার করা হয় ২ নাবালিকা সহ ৫ জনকে। সে সময় হোটেলে বসে ওই ৫ জনকে দেহ ব্যবসায় নামানোর ছক কষছিল তারা। পুলিশ আগ্রহী খদ্দেরের ছদ্মবেশে তাদের একজনকে হোটেলে পাঠায় ও হাতে নাতে গ্রেফতার করে ওই ৩ জনকে।
আদালত জানিয়েছে, দেহ ব্যবসায় নামানোর জন্য ২ নাবালিকা সহ ওই ৫ মহিলাকে অপরাধীরা বাংলাদেশ থেকে এনেছিল। এ জন্য টাকাও নিয়েছিল তারা। জেলবন্দি দম্পতির ১১ বছরের ছেলেকে আগেই হোমে পাঠানো হয়েছিল। সেখানেই তাকে রাখার জন্য আদালত নির্দেশ দিয়েছে।