বিচারপতি বালাকৃষ্ণণ জানিয়েছেন, সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি নিয়মিত মদ্যপান করেন। ২০১৬ সালে একদিন বাড়িতে তাঁর স্ত্রীর না থাকার সুযোগে মেয়ের হাত-পা ও মুখ বেঁধে ধর্ষণ করেন। কাউকে এই ঘটনার কথা জানালে ফল ভাল হবে না হুঁশিয়ারি দিয়ে আরও কয়েকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন তিনি। এর ফলে অন্ত:সত্ত্বা হয়ে পড়ে মেয়েটি।
গত বছরের মার্চে মেয়েটির পেটে মারাত্মক যন্ত্রণা শুরু হওয়ায় তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। পরীক্ষা করে জানা যায়, সে অন্ত:সত্ত্বা। কয়েক সপ্তাহ পরে সে একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেয়। মায়ের টানা জেরার মুখে মেয়েটি জানায়, বাবাই তাকে ধর্ষণ করেছেন। এরপরেই তার মা মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সুব্রহ্মণ্যমকে গ্রেফতার করে তাঁর বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয়।