পুলিশ জানিয়েছে, ৬ বছরের ওই শিশুকন্যা দ্বিতীয় শ্রেনির ছাত্রী। গত দুদিন ধরে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খেলার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়, এরপর আর ফিরে আসেনি। তার বাবা পেশায় মত্স্যজীবী। তিনিই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
তদন্তে নেমে পুলিশ স্থানীয়দের থেকে জানতে পারে ওই কিশোরের সঙ্গে মেয়েটিকে শেষ দেখা যায়। ছেলেটিকে জিজ্ঞাসাবাদের পর বাচ্চাটির খোঁজ পায় তারা। মেয়েটির মুখে গুরুতর চোট ছিল। মৃতদেহটি ছেলেটির বাড়িতেই রান্নার পাত্রের ভিতর রাখা ছিল। জেরার মুখে দোষ শিকার করে কিশোর। সে জানায়, ধর্ষণের পর সে-ই শ্বাসরোধ করে খুন করে ওই মেয়েটিকে। গ্রেফতারের পর ওই কিশোরকে জেলা জুভেনাইল জাস্টিস বোর্ডে পাঠানো হয়। ১৮ জুলাই অবধি তাকে সরকারি পর্যবেক্ষণ হোমে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।