যদিও মিজোরামে রাজনাথ বলেছেন, মানুষের পছন্দ মতো খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রে কোনও নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে চায় না।
উল্লেখ্য, কেন্দ্রের গবাদি বিধির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ দেখা দিয়েছে বিশেষ করে উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলিতে। এই রাজ্যগুলিতে প্রধান খাদ্য গোমাংস। মিজোরামের পাশের রাজ্য মেঘালয়ে গবাদি বিধির প্রতিবাদে বিজেপির দুই প্রবীণ সদস্য দল ছেড়েছেন। গতকালই মেঘালয় বিধানসভায় গবাদি বিধির বিরুদ্ধে সর্বসম্মত প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।
উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির মতো পশ্চিমবঙ্গ, কেরল, কর্নাটকের মতো রাজ্যেও ওই বিধি নিয়ে প্রতিবাদ দেখা দিয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নাইডুও আশ্বাস দিয়েছিলেন, মানুষের পছন্দের খাবার অধিকারে হস্তক্ষেপ করবে না।
এবার মিজোরামে ভারত-মায়ানমার সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করতে এসেও গো-মাংস সংক্রান্ত প্রশ্নের মুখে পড়তে হল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। বেঙ্কাইয়ার মতো তিনিও বললেন, পছন্দের খাবারের কেন্দ্রে নিয়ন্ত্রণ জারি করতে চায় না কেন্দ্র।