কেজরীবালের বিরুদ্ধে আগেও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছিলেন কপিল। আজ নতুন করে তাঁর দাবি, তিন বছর ধরে ভুয়ো সংস্থার মাধ্যমে আপ-এর তহবিলে কালো টাকা ঢোকানো হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বা আয়কর বিভাগকে এই টাকার উৎস জানানো হয়নি। কালো টাকা সাদা করার জন্য মোতিনগরের বিধায়ক শিবচরণ গয়ালের নামে ১৬টি ভুয়ো সংস্থা খোলা হয়েছিল। আপ নেতারা বিদেশ সফরে কালো টাকা খরচ করেছেন। কৃষ্ণনগরে একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টে কালো টাকা জমা দিয়ে সাদা করা হয়েছিল। ভুয়ো সংস্থাগুলি কেজরীবালকে রাত বারোটায় ২ কোটি টাকা দিয়েছিল।
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আজ নজিরবিহীনভাবে তোপ দেগেছেন কপিল। তিনি বলেছেন, ‘আমি সোমবার কালো টাকা সাদা করার বিষয়ে সিবিআই-কে তথ্য দিয়েছি। অরবিন্দ কেজরীবালের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছি। কেজরীবাল যদি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা না দেন, তাহলে তাঁকে গদি থেকে টেনে নামিয়ে কলার ধরে তিহাড় জেলে নিয়ে যাব। চক্ষুলজ্জা থাকলে আজ পদত্যাগ করুন কেজরীবাল। নাহলে জনতার সামনে তাঁর সব কুকর্ম প্রকাশ করে দেব।’ এই অভিযোগ করার পরেই সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন কপিল।