আনুষ্ঠানিক ভাবে দল ঘোষণা হচ্ছে আগামী সপ্তাহেই।
গত মাসে সিধু বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছাড়েন। রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকেও ইস্তফা দেন। তখন শোনা যাচ্ছিল যে, আগামী বছরের পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের মুখে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার শর্তে আপে যোগ চাইছেন। তিনি দেখা করেন খোদ অরবিন্দ কেজরীবালের সঙ্গে। জল্পনা তুঙ্গে ওঠে। কিন্তু সেই সম্ভাবনায় তখনই ইতি টেনে পড়ে যায় কেজরীবালের ট্যুইটে। গত ১৯ আগস্ট বলেন, ক্রিকেট থেকে রাজনীতিতে আসা সিধু কোনও প্রাক-শর্ত দেননি। ভবিষ্যত কর্মপন্থা নিয়ে ভাবতে কিছুটা সময় চাইছেন তিনি শ্রদ্ধেয় মানুষ। তিনি আপে যোগ দিন বা না দিন, তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা অটুট থাকবে।
রাজনৈতিক মহলের খবর ছিল, আপ শাসক অকালি দল-বিজেপি ও কংগ্রেসকে প্রবল চাপে ফেলতে পারে। পঞ্জাবে ত্রিমুখী লড়াই আসন্ন। কিন্তু সম্প্রতি আপে পঞ্জাব শাখায় তীব্র অন্তর্কলহ মাথাচাড়া দিয়েছে। দলের রাজ্য কমিটির আহ্বায়ক সুচা সিংহ দুর্নীতির অভিযোগে ছোটেপুর বরখাস্ত হওয়ার পর ভাঙনের মুখে দাঁড়িয়েছে আপ। সে কথা মাথায় রেখেই কি শেষ পর্যন্ত তাতে সামিল হলেন না সিধু?