প্রায় এক মাস আগে আইন মন্ত্রক সিবিআইকে পরামর্শ দেয় এই মামলায় একটি স্পেশাল লিভ পিটিশন ফাইল করতে। জানা গিয়েছে, সিবিআই সুপ্রিম কোর্টে বলেছে, তলোয়ার দম্পতির বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ নেই বলে এলাহাবাদ হাইকোর্ট যা বলেছে তা বহু ক্ষেত্রে ভুল।
হেমরাজের স্ত্রী খুমকলা বান্দাজেও আবেদন করেছেন এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে।
২০০৮-এ নয়ডার ফ্ল্যাটে কিশোরী আরুষির গলাকাটা দেহ উদ্ধার হয়। ২ দিন পর ছাদ থেকে পাওয়া যায় একইভাবে মৃত বাড়ির পরিচারক হেমরাজের দেহ।
২০১৩-র নভেম্বরে গাজিয়াবাদের আদালত আরুষির বাবা মা চিকিৎসক রাজেশ ও নুপূর তলোয়ারকে অপরাধী সাব্যস্ত করে, তাঁদের জেল হয়। কিন্তু গত বছর অক্টোবরে এলাহাবাদ হাইকোর্ট সেই রায় খারিজ করে বলে, ওই দম্পতির বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ নেই। তদন্ত ভুলভাবে করার জন্য সিবিআইয়ের সমালোচনা করে তারা।