উরি সন্ত্রাসে ১৯জন সেনা জওয়ানের প্রাণহানির প্রেক্ষিতে মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা পাক চিত্রশিল্পীদের ভারত ছাড়ার নির্দেশ দেয়। ইন্ডিয়ান মোশন পিকচার প্রোডিউসার্স অ্যাসোসিয়েশনও জানিয়ে দেয়, পাক শিল্পীদের এ দেশের ছবিতে কাজ দেবে না তারা। কিন্তু ফাওয়াদ খান, মাহিরা খানদের পাশে এসে দাঁড়ান সলমন। দাবি করেন, তাঁরা শিল্পী, জঙ্গি নন। সরকারি ভিসা নিয়ে এ দেশে আসেন তাঁরা। কিন্তু সলমনের এই মন্তব্যে দানা বাধে বিতর্ক। প্রশ্ন ওঠে, এ দেশের ছবিতে কাজ করে অর্থ ও খ্যাতি উপার্জন করলেও কেন পাক শিল্পীরা ভারতে একের পর এক পাক জঙ্গি হানায় মৃতদের জন্য ন্যূনতম শোকপ্রকাশেও রাজি নন।
এর প্রেক্ষিতেই আছড়ে পড়ে অভিজিতের টুইট বোমা
এমনকী ২০০২-এ সলমনের হিট অ্যান্ড রান মামলারও উল্লেখ করেন তিনি। তাঁর দাবি, আমাদের আইনি দুর্বলতার সুযোগ নিয়েই সলমন এভাবে প্রকাশ্যে ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছেন, সমর্থন করছেন সন্ত্রাসবাদকে।
তবে শুধু অভিজিৎই নন, পাক শিল্পীদের এ দেশে কাজ করার পক্ষে সওয়াল করায় এমএনএস ও শিবসেনাও সলমনের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছে। শিবসেনা বলেছে, সলমনের বাবা সেলিম খানের উচিত, ছেলেকে গৃহবন্দি করে রাখা। সলমন এভাবে ইচ্ছেমত বাজে বকতে পারছেন, কারণ, তাঁর পরিবারের কেউ কখনও দেশের জন্য প্রাণ দেয়নি।