একইসঙ্গে মিশেলের তাৎপর্যপূর্ণ উক্তি, ‘আমাকে নিজেকে বাঁচাতে হলে আগে গাঁধীদের নির্দোষ প্রমাণ করতে হবে’। এর আগেও মিশেল দাবি করেন, সনিয়া গাঁধী বা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ- কারও সঙ্গে তাঁর কখনও দেখা হয়নি। আগের ইউপিএ সরকারই হোক বা এখনকার এনডিএ- চপার চুক্তিতে কারও কোনও হাত ছিল না বলেও দাবি করেছেন তিনি। তাঁর কথায়, কূটনীতিকরা অগুস্তা চুক্তির সমর্থনে সনিয়া- রাহুলের কাছে লবি করলেও তার মানে এই নয়, যে তাঁদের ঘুষ দেওয়া হয়েছে। এস পি ত্যাগীর নীচের স্তরের অফিসারদের অগুস্তা কাণ্ডে ঘুষ দেওয়া হয়েছে, তাঁর ওপরের কাউকে নয়। রাজনীতিকদের ঘুষ খাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। যদিও এই দাবি কতটা সত্যি আর কতটা শেখানো বুলি তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ড: কে ঘুষ নিয়েছে? জবাব দিক ইউপিএ, আক্রমণ পর্রীকরের