ইলিয়াস আরও বলেছেন, ‘বাবরির বিষয়টি আস্থার নয়, আমাদের জমির অধিকারের। বিচারবিভাগের উপর আমাদের ভরসা আছে। বোর্ড সবসময়ই বাবরি মসজিদের বিষয়ে আলোচনাকে স্বাগত জানিয়েছে। অতীতে কয়েকবার এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এখন আদালতের রায়ের অপেক্ষায় আছে বোর্ড। আমাদের পক্ষে বা বিপক্ষে যা-ই হোক না কেন, আদালতের রায় মেনে নেব।’
রবিশঙ্করের সঙ্গে দেখা করে নাদবি বলেন, ‘দুই সম্প্রদায়ের সম্পর্ক ভাল থাকা উচিত। শরিয়ায় এ বিষয়ে অনুমতি আছে। ইসলামের চারটি স্কুলের মধ্যে হানবালি স্কুল বলে, মসজিদ অন্যত্র সরানো যেতে পারে। আমরা অন্য কোনও জায়গায় একটি বড় মসজিদ তৈরি করতে পারি। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ও তৈরি করা যেতে পারে।’
নাদবির আগে তাঁর ঠাকুর্দা মৌলানা আলি মিয়া নাদবি ন’য়ের দশকে হিন্দু সংগঠনগুলির সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে আদালতের বাইরে অযোধ্যা বিতর্কের সমাধান করার কথা বলেছিলেন। কিন্তু সেবারও এই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছিল এআইএমপিএলবি। এবারও একই ঘটনা দেখা গেল।