অন্ধ্র সরকারের এই পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা করেছেন ওয়াই এস আর কংগ্রেসের প্রধান ওয়াই এস জগন্মোহন রেড্ডি। তিনি বলেছেন, ‘এটি অন্ধ্র প্রদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে কালো দিন। এই ঘটনায় সংবিধান ও রাজ্যের চরম অবমাননা হয়েছে। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত ওয়াই এস আর কংগ্রেসের মোট ২১ জন বিধায়ক টিডিপি-তে যোগ দিলেন। রাজ্যপাল সাংবিধানিক প্রধান হলেও, তিনিই সংবিধান লঙ্ঘনে যুক্ত।’
রদবদলের পর অন্ধ্র মন্ত্রিসভায় এখন সদস্য সংখ্যা ২৬। তার মধ্যে ৪ জন বিধান পরিষদের সদস্য। দলবদল করা বিধায়কদের মন্ত্রী করা নিয়ে জগন্মোহনের সমালোচনা পাশাপাশি দলের অন্দরেও তোপের মুখে চন্দ্রবাবু। বাদ পড়া মন্ত্রী বোজ্জালা গোপালকৃষ্ণ রেড্ডি বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তিনি বিধানসভার স্পিকারের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন। চন্দ্রবাবু ফোন করে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন। তবে গোপালকৃষ্ণ রেড্ডি বিধায়ক পদ থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত বদলে করেছেন বলে খবর নেই। মধ্য বিজয়ওয়াড়ার বিধায়ক বোন্দা উমামহেশ্বর রাও মন্ত্রিসভায় জায়গা না পেয়ে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন।