বন বিভাগের আধিকারিকরা বলেছেন, গুমলা জেলার একটি গ্রামের বাসিন্দারা কুয়োর মধ্যে হাতিটিকে দেখতে পাওয়ার কথা জানান গত মঙ্গলবার। সকাল সাতটা নাগাদ উদ্ধার অভিযান শুরু হয়। উদ্ধার অভিযান প্রায় তিন ঘন্টা ধরে চলে। এক্ষেত্রে গ্রিক বিজ্ঞানী ও দার্শনিক আর্কিমিডিসের ডুবন্ত বস্তুর উপর ঊর্ধ্বমুখী বল বা প্লবতা সূত্র ব্যবহার করা হয়।
এই সূত্র ব্যবহার করে উদ্ধারকারীরা মোটরচালিত পাইপের মাধ্যমে জল দিয়ে কুয়োটি পূর্ণ করেন। এরফলে হাতিটি জলে ভেসে উপর দিকে উঠে আসে। হাতিটি যাতে বেরিয়ে আসতে পারে সেজন্য কুয়োর পাড় ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। ভেসে উপরের দিকে উঠে আসার পর হাতিটি ওই ভাঙা অংশ দিয়ে বেরিয়ে আসে।
ভিডিওটি ইন্ডিয়ান ফরেস্ট অফিসার রমেশ পান্ডে এই ভিডিওটি ট্যুইটারে শেয়ার করেন। তিনি গুমলার ডিভিশনার ফরেস্ট অফিসারের ও তাঁর দলের ওই পরিকল্পনার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।