এই ঘটনায় স্বরাজের সাহায্য প্রার্থনা করেন রাধাকৃষ্ণনের পরিবার। এই ট্যুইটের জবাবে স্বরাজ গতকাল লিখেছেন, তিনি এ ব্যাপারে আমেরিকায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত নভতেজ সরনার কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, গ্র্যান্ড ফর্কস থেকে মিনেপোলিসের সেন্ট পল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাওয়ার জন্য বিমান ধরতে এসেছিলেন রাধাকৃষ্ণন। সেই সময় বোমাতঙ্ক ছড়ানোর বিমানবন্দর খালি করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এক যাত্রী টিকিট ট্রাভেল এজেন্টকে রাধাকৃষ্ণনের ব্যাগে বোমা রয়েছে বলে জানান। এরপরই ভদোদরার বাসিন্দা রাধাকৃষ্ণনকে আটক করে পুলিশ।
রাধাকৃষ্ণনের ব্যাগে কোনও বোমা বা অন্য কিছু বিপজ্জনক বস্তু পাওয়া যায়নি। কিছুক্ষণ পরেই বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করা হয়।
রাধাকৃষ্ণনের স্ত্রী স্বরাজ ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে একাধিক ট্যুইটের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করেন। তিনি বলেন, তাঁর স্বামী বিদ্যুত্ সংরক্ষণ নিয়ে কাজ করেন এবং তাঁকে মিথ্যে অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছে।
কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর রাজনৈতিক সচিব আহমেদ পটেলও রাধাকৃষ্ণনের মুক্তির জন্য বিদেশমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের আর্জি জানান।