কেজরীবাল, বাকি অভিযুক্তরা ইতিমধ্যেই নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করেছেন।
অভিযোগ, ২০১৩ সাল পর্যন্ত টানা ১৩ বছর জেটলি ডিডিসিএ সভাপতি থাকাকালে সেখানে ব্যাপক আর্থিক কেলেঙ্কারি হয়েছে, দাবি করে জেটলি ও তাঁর পরিবারের লোকজনের বিরুদ্ধে সোস্যাল মিডিয়া সহ নানা স্তরে মিথ্যা, মানহানিকর প্রচার করেছেন আপ নেতারা এবং তার ফলে তাঁর পরিবারের সামাজিক ভাবমূর্তি নষ্ট হওয়ার অভিযোগে ২০১৫ সালে মানহানি মামলা করেন জেটলি। কেজরীবাল, কুমার বিশ্বাস, আশুতোষ, রাঘব চাড্ডা, সঞ্জয় সিংহ, দীপক বাজপেয়ী প্রমুখ আপ নেতার কাছে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চান তিনি।
জেটলির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আয়কর রিটার্ন ও অন্যান্য আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত বিস্তারিত নথিও চেয়েছিলেন কেজরীবাল। যদিও সেই দাবি খারিজ করে দেয় দিল্লি হাইকোর্ট। জেটলির পরিবারের লোকজন ও যেসব কোম্পানিতে তাঁর বা তাঁদের ১০ শতাংশের বেশি শেয়ার আছে, সেগুলির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্যও জানতে চেয়েছিলেন কেজরীবাল। তবে হাইকোর্ট জানিয়ে দেয়, এই আর্জির কোনও যৌক্তিকতা নেই।