ডিজিপি দুর্গেশ অবস্থি জানিয়েছেন, নকশালদের গেরিলা বাহিনী পিএলজিএ-১ ও ২ নম্বর কোম্পানি এলমাগুন্ডা জমায়েত হচ্ছে বলে খবর পান তাঁরা। বিজাপুর, সুকমা থেকে নকশালদের এটাই সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় জমায়েত। আমাদের জওয়ানরা ওদের সঙ্গে লড়তে গিয়ে প্রাণ দিয়েছে। ২৫০-র ওপর নকশাল গেরিলা ওদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে সূত্রের খবর। ওদের নেতৃত্বে ছিল হিডমা নামে এক শীর্ষ মাওবাদী নেতা। অবস্থি জানান, পাঁচ ঘন্টার ওপর গুলিবিনিময় হয়, আমাদের জওয়ানরা বীরের মতো লড়াই করেন। আমরা ৫৫০ নতুন জওয়ানের টিম পাঠিয়েছি বুরকাপাল, চিন্তনগুফা থেকে। ওদের বলা হয়েছে, সামান্যতম নকশালদের ওখানে উপস্থিতি থাকলেও নিশ্চিহ্ন করে ফেলতে হবে। আমাদের হতাহত জওয়ানদের যত দ্রুত সম্ভব, ওখান থেকে বের করে আনতেগ হবে। আশা করি আমাদের কিছু লোকজন সুরক্ষিত রয়েছে।
শেষ পর্যন্ত ১৫ জখম জওয়ানকে রায়পুরে বিমানে উড়িয়ে আনা হয়েছে। চারজনের অবস্থা সঙ্কটজনক, বুকে, তলপেটে গুলি লেগেছে বলে হাসপাতাল সূত্রের খবর। অস্ত্রোপচার করে গুলি বের করতে হবে।