গোপালগঞ্জের ঘটনাকে হৃদয়বিদারক আখ্যা দিয়ে লালু তাঁর নিজস্বী ভঙ্গিতে বলেছেন, মদ নিষিদ্ধ হওয়ার পর যা পাওয়া যাবে তা বিষাক্তই হবে। এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিন। দরকার পড়লে তাড়ি খান।
বিহারে গ্রামাঞ্জলে বিশেষত দরিদ্র মানুষদের অনেকেই তাড়ি খান। তালগাছের নির্যাস এই পানীয়। প্রাকৃতিক পানীয় হিসেবে গ্রামাঞ্চলে এর চল রয়েছে।
উল্লেখ্য, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ করার পর তাড়ির দোকানগুলিতে ভিড় বাড়ে। পরে রাজ্য সরকার তাড়ি বিক্রয়ের ওপরও নিষেধাজ্ঞা জারি করে।এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা হয় বিভিন্ন মহলে। লালুপ্রসাদ ছাড়াও বিজেপি এর বিরোধিতা করে।
আরজেডি সূত্রের খবর, লালুপ্রসাদ তাড়ি নিষিদ্ধ করার পক্ষপাতী নন। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে তাড়ি ব্যবসায় জড়িত, বিশেষ করে দলিত পাসিদের সাহায্যার্থে লালুপ্রসাদ এই পানীয়কে করমুক্ত ঘোষণা করেছিলেন।
বিভিন্ন মহলের চাপে নীতীশ গতমাসে তাড়ি বিক্রয় ও খাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিলেন।