ওসমানাবাদের জেলাশাসক রাধাক্রুষ্ণ গামে বলেছেন, ভাবনার জন্মের পরেই তার বাবা-মা অনলাইনে আধারের আবেদন জানান। ৬ মিনিটের মধ্যেই তাঁরা আধার পেয়ে গিয়েছেন। এটা ওসমানাবাদের জন্য গর্বের বিষয়। কিছুদিনের মধ্যেই তাঁরা সব শিশুর বাবা-মায়ের আধারের সঙ্গে তাদের আধার যুক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করবেন।
ওসমানাবাদ জেলা মহিলা হাসপাতালের সিভিল সার্জেন ড. একনাথ মালে বলেছেন, ভাবনা ও তার মা সুস্থ আছেন। গত এক বছরে এই হাসপাতালে প্রায় ১,৩০০ শিশুর জন্ম হয়েছে। তারা প্রত্যেকেরই আধার কার্ড করা হয়েছে।