ভাইরাল হওয়া ভিডিওর সূত্র ধরে বোলাঙ্গিরের কালেক্টর অরিন্দম ডাকুয়া বিধায়কের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সাব কালেক্টরকে দিয়ে তদন্ত করানোর নির্দেশ দেন। তদন্ত রিপোর্টে প্রকাশ, রাস্তা নির্মাণের কাজ সন্তোষজনক না হওয়ায় পটনাগড়ের এমএলএ জনসমক্ষে জয়কান্ত শবর নামে ওই ইঞ্জিনিয়রকে ‘শাস্তি দেন’, ইঞ্জিনিয়র ইনচার্জকেও নির্দেশ দেন তাঁকে চড় মারতে। জয়কান্তের স্ত্রীর দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় অভিযুক্ত করা হয় মেহেরকে।
এদিন নুয়াপাড়ার এক হোটেল থেকে পুলিশ মেহেরকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বোলাঙ্গির নিয়ে আসে। তাঁকে বোলাঙ্গিরের অতিরিক্ত জেলা বিচারকের আদালতে পেশ করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে কাঠগড়ায় নাম ওঠা বিধায়ক আগেই জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার নিগ্রহের জন্য ক্ষমা চেয়ে সাফাই দিয়েছেন, জনরোষের আঁচ পেয়ে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীদের শান্ত করতে বাধ্য হয়েই তাঁকে ওঠবোস করতে বলতে হয়েছিল।