তিনি এও বলেছেন, নিরাপত্তার কারণে রাষ্ট্রপতির আবাস বা কল্যাণী হেলিপ্যাডের সন্নিকটে কোনও নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয় না। অতীতে আরও অনেকেই ওখানে বাড়ি বানানোর সম্মতি পাননি। কিন্তু নিজের পারিবারিক পরিচিতির ‘জোরে’ প্রিয়ঙ্কা ওখানে বাড়ি তৈরির অনুমতি জোগাড় করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভরদ্বাজ।
প্রাক্তন এই রাজ্যসভা সাংসদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর মতো ভিভিআইপি-রা এখানে এসে রাষ্ট্রপতির আবাসেই ওঠেন। শুধু তাঁদের সফর উপলক্ষ্যেই কল্যাণী হেলিপ্যাড ব্যবহার করে বায়ুসেনা। কিন্তু প্রিয়ঙ্কা গাঁধী এই এলাকায় বাড়ি তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও অন্য অতিথিদের নিরাপত্তা বিপন্ন হতে চলেছে। ভরদ্বাজের বক্তব্য, এলাকাটি ‘নির্মাণ-বহির্ভূত জোন’ বলেই জলের দরে সেখানে জমি বেচে দেয় অনেকে। চার হাজার বর্গমিটার জমি কিনেছেন প্রিয়ঙ্কা।