আয়কর দপ্তর বঢরা ও তাঁর কোম্পানি স্কাইলাইট হসপিটালিটিকে ২০১০-১১য় ২৫ কোটি টাকার বকেয়া শোধ করার নোটিস পাঠিয়েছিল বলে জানিয়ে পাত্র বলেন, দেশের আইন এখন দুর্নীতিগ্রস্তদের পিছু নিয়েছে। কিন্তু বঢরাকে পাঠানো আয়কর নোটিসের ব্যাপারে কেন নীরব রাহুল গাঁধী, কেন উনি তার বিরুদ্ধে মুখ খুলছেন না? মাল্য ও বঢরা, দুজনেই আইন ভেঙেছেন এবং কংগ্রেস-ইউপিএ জমানাতেই দুজনে ফুলেফেঁপে ওঠেন বলেও দাবি করেন পাত্র।
বলেন, সুসময়ের রাজা থেকে ব্যাঙ্ক জালিয়াতির পোস্টার বয় হয়ে ওঠা, মাল্য দীর্ঘ পথ পেরিয়ে এসেছেন। পলাতক মাল্য ইউপিএ শাসনে সুখী ছিলেন, এখন দুঃখে রয়েছেন। এ থেকেই বুঝে নিন, ঋণখেলাপীদের সঙ্গে ইউপিএ জমানায় কেমন আচরণ করা হোত, আর আমরা কী চোখে ওদের দেখি!
মাল্য ২০১৩ সালে পি চিদম্বরমকে চিঠি লিখে লোন বন্টনের ব্যাপারে সুবিধা চেয়েছিলেন বলেও অভিযোগ করেন বিজেপি নেতাটি।