যাঁরা মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন উত্তরপ্রদেশে বিজেপির সহযোগী দল, আপনা দলের সাংসদ অনুপ্রিয়া প্যাটেল। এছাড়াও দুই বিজেপি সাংসদ মহেন্দ্র পাণ্ডে ও শিবপ্রতাপ শুক্ল মন্ত্রিসভায় আসতে পারেন। এঁরা দু’জনেই ব্রাহ্মণ, উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট অবহেলার মত নয়। এ ছাড়া গুজরাটের সাংসদ পুরুষোত্তম রূপালা ও রাজস্থানের অর্জুন রাম মেঘওয়ালেরও মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সাংসদ অজয় টামটা ও শিবসেনা সাংসদ অনিল দেশাইও মন্ত্রিসভায় জায়গা পেতে পারেন।
কিছু মন্ত্রক হাত বদলের কথা শোনা যাচ্ছে, তবে প্রধান স্বরাষ্ট্র, অর্থ, প্রতিরক্ষা ও বিদেশ মন্ত্রকে কোনও বদলের সম্ভাবনা নেই বলে খবর। বিদ্যুৎমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল ভাল কাজ করেছেন, তাঁর প্রমোশন হতে পারে। আবার ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্ত রাজস্থানের নিহাল চাঁদ মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়তে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
গত দেড় মাস ধরে দলীয় সভাপতি অমিত শাহের সঙ্গে এই রদবদল নিয়ে বিশদে আলোচনা চালিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গত সপ্তাহে তাঁদের মধ্যে এ নিয়ে ঘণ্টা চারেকেরও বেশি কথাবার্তা হয়েছে। এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রী সহ ৬৬জন মন্ত্রী রয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী, ৮২জন মন্ত্রী নিয়োগ সম্ভব। সর্বানন্দ সোনোওয়াল অসমের মুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ায় তাঁর জায়গায় কাউকে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রীর পদে আনতে হবে।