উত্তরটা অবশ্য প্রাক্তন এই ক্রিকেটার নিজেই দিয়েছেন। তাঁর দাবি, এই নিয়োগের ক্ষেত্রে দলের (বিজেপি) লোককে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
সাতের দশকে ভারতীয় টেস্ট দলে সুনীল গাওস্করের ওপেনিং পার্টনার দীর্ঘদিন ব্যাঙ্কে চাকরি করেছেন। দু বার বিজেপি সাংসদও হয়েছেন। তিনি বর্তমানে দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার সহ সভাপতি। বিসিসিআই-এরও আধিকারিক তিনি। এর সঙ্গে ক্রিকেট অ্যাকাডেমি, সংবাদপত্রের ব্যবসাও দেখেন চৌহান। এত কাজের ফাঁকে তিনি কীভাবে এনআইএফটি-তে সময় দেবেন? চৌহানের হিসেব তৈরি। দিল্লি ক্রিকেট সংস্থায় দেবেন ৬০ শতাংশ সময়। বাকি ৪০ শতাংশ সমান ভাগে এনআইএফটি এবং নিজের ব্যবসায় দেবেন তিনি।
চৌহানের এহেন জবাবেও অবশ্য তাঁকে নিয়ে রসিকতা বন্ধ হচ্ছে না। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিখ্যাত ব্যক্তিরাও ব্যঙ্গ করছেন।