তিন দিন আগে চিনা বিদেশ মন্ত্রক ইঙ্গিত দেয়, ব্রিকস বৈঠকে কোনও দেশ জঙ্গিদের আশ্রয় দেওয়ার ব্যাপারে তাদের বন্ধু দেশ পাকিস্তানের সমালোচনার চেষ্টা করলে আপত্তি করবে তারা। তারা আরও বলে, এর ফলে বৈঠকের সাফল্য নিয়ে প্রশ্ন উঠে যাবে, কারণ চিনা নেতারা বাধ্য হয়ে পাকিস্তানের পক্ষ সমর্থনে নামবেন।
জবাবে আজ বিদেশ মন্ত্রক পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, গোয়া বৈঠকে পাক সন্ত্রাসের প্রসঙ্গ যেমন তোলা হয়েছিল, এই ব্রিকসেও তা অবশ্যই হবে।
গত বছর গোয়ায় ব্রিকস বৈঠকে মোদী পাকিস্তানকে সন্ত্রাসের ধাত্রীভূমি বা মাদারশিপ অফ টেরর আখ্যা দেন।
আজই ব্রিকস বৈঠকে যোগ দিতে চিন যাত্রা করেছেন প্রধানমন্ত্রী।